У нас вы можете посмотреть бесплатно যৌন রোগ ও যৌন সমস্যা | Sexual Problems and Solutions | Sexual Problems in Men Bangla или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
BIOGLEN নিবেদিত মেডিলাইভের ২১���০ তম পর্বের বিষয় "যৌন রোগ ও যৌন সমস্যা", সাথে থাকছেন দেশের স্বনামধন্য ডার্মাটোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. এম এন হুদা / মিডিয়া পার্টনারঃ MediTalk Digital পুরুষের যৌন স্বাস্থ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের সাথে জড়িত। বিভিন্ন কারণে পুরুষের যৌন সমস্যা বা রোগ দেখা দিতে পারে। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন এনে এগুলোর সমাধান সম্ভব। পুরুষের সাধারণ যৌন সমস্যা: পুরুষদের মধ্যে বেশ কিছু সাধারণ যৌন সমস্যা দেখা যায়: ইরেক্টাইল ডিসফাংশন (ED) বা লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা: এটি হলো যৌন মিলনের জন্য পর্যাপ্ত লিঙ্গ উত্থান অর্জনে বা তা বজায় রাখতে অক্ষমতা। এর কারণ শারীরিক (যেমন: ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা) এবং মানসিক (যেমন: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, সম্পর্কের সমস্যা) উভয়ই হতে পারে। প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন (PE) বা দ্রুত বীর্যপাত: যৌন মিলনের খুব কম সময়ের মধ্যে বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকে প্রিম্যাচুর ইজাকুলেশন বলে। এটিও শারীরিক ও মানসিক কারণে হতে পারে। বিলম্বিত বীর্যপাত (Delayed Ejaculation): যৌন উত্তেজনার পর্যাপ্ত সময় পরেও বীর্যপাত না হওয়া বা খুব দেরিতে হওয়া। কম লিবিডো (Low Libido) বা যৌন আগ্রহের অভাব: যৌন কার্যকলাপের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া। এটি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (বিশেষ করে টেস্টোস্টেরন), মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, কিছু ঔষধ বা দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণে হতে পারে। পেনিসের বক্রতা (Peyronie's Disease): পেনিসে ফাইব্রাস টিস্যু জমে যাওয়ার কারণে পেনিস বাঁকা হয়ে যায় এবং ব্যথা হতে পারে, যা যৌন মিলনকে কষ্টকর করে তোলে। পুরুষের যৌন রোগ (Sexually Transmitted Diseases - STDs): যৌনবাহিত রোগগুলি সাধারণত অসুরক্ষিত যৌন মিলনের মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়ায়। এর লক্ষণগুলো ব্যক্তি ও রোগের ধরনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয় এবং কখনো কখনো লক্ষণবিহীনও হতে পারে। পুরুষের সাধারণ কিছু যৌন রোগ এবং তাদের লক্ষণ ও চিকিৎসা: গনোরিয়া (Gonorrhea): লক্ষণ: মূত্রত্যাগের সময় জ্বালাপোড়া, লিঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক হলুদ, সবুজ বা সাদা স্রাব, অণ্ডকোষে ব্যথা বা ফোলা। চিকিৎসা: অ্যান্টিবায়োটিক। ক্ল্যামিডিয়া (Chlamydia): লক্ষণ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লক্ষণবিহীন। কিছু ক্ষেত্রে মূত্রত্যাগের সময় জ্বালাপোড়া, লিঙ্গ থেকে স্রাব, অণ্ডকোষে ব্যথা। চিকিৎসা: অ্যান্টিবায়োটিক। সিফিলিস (Syphilis): লক্ষণ: প্রথম ধাপে পেনিস বা যৌনাঙ্গে ব্যথাহীন ঘা (চ্যানক্রি), পরে ত্বকে ফুসকুড়ি, জ্বর, লিম্ফ নোড ফোলা। চিকিৎসা: অ্যান্টিবায়োটিক (রোগের ধাপের উপর নির্ভর করে)। যৌনাঙ্গে হার্পিস (Genital Herpes): লক্ষণ: যৌনাঙ্গে বা তার আশেপাশে ব্যথাযুক্ত ফোস্কা বা ঘা, চুলকানি, জ্বর, ফ্লু-এর মতো লক্ষণ। চিকিৎসা: অ্যান্টিভাইরাল ঔষধ (রোগ নিরাময়যোগ্য নয়, তবে লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করা যায়)। হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (HPV) এবং যৌনাঙ্গে আঁচিল (Genital Warts): লক্ষণ: যৌনাঙ্গে ছোট মাংসল পিণ্ড বা আঁচিল। চিকিৎসা: ক্রিম, লেজার ট্রিটমেন্ট, ক্রায়োথেরাপি (আঁচিল অপসারণ করা যেতে পারে, তবে ভাইরাস শরীরে থেকে যায়)। এইচআইভি/এইডস (HIV/AIDS): লক্ষণ: প্রাথমিক লক্ষণগুলো ফ্লু-এর মতো হতে পারে। সময়ের সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, ফলে বিভিন্ন সংক্রমণ ও রোগের ঝুঁকি বাড়ে। চিকিৎসা: অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি (ART) জীবনযাত্রার মান উন্নত করে এবং ভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করে। সমাধান ও প্রতিরোধ: চিকিৎসকের পরামর্শ: যেকোনো যৌন সমস্যা বা রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত একজন ইউরোলজিস্ট বা যৌন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সঠিক রোগ নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি। জীবনযাত্রার পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করুন। নিয়মিত ব্যায়াম: রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। বিশেষ করে কার্ডিও এক্সারসাইজ যৌন সক্ষমতা বাড়াতে পারে। ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন যৌন সমস্যার কারণ হতে পারে। ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ: এগুলো রক্তনালীর ক্ষতি করে এবং যৌন স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মানসিক চাপ কমানো: যোগা, মেডিটেশন বা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের মাধ্যমে মানসিক চাপ কমাতে পারেন। পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। নিরাপদ যৌনতা: কন্ডোম ব্যবহার: যৌনবাহিত রোগ প্রতিরোধে কন্ডোম ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকর। সঙ্গীর সম্পর্কে জানা: একাধিক অনিরাপদ যৌন সঙ্গী পরিহার করুন। নিয়মিত পরীক্ষা: যদি একাধিক সঙ্গীর সাথে যৌন সম্পর্ক থাকে, তাহলে নিয়মিত যৌনবাহিত রোগের পরীক্ষা করানো উচিত। যৌন সমস্যা,যৌন সমস্যার সমাধান,যৌন সমস্যা সমাধান,যৌন সমস্যার হালুয়া,পুরুষের যৌন সমস্যা,যৌন সমস্যার,যৌন সমস্যা হওয়ার কারণ।,যৌন সমস্যা নিয়ে আলোচনা,যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান,যৌন সমস্যার হোমিও ঔষধ,মহিলাদের যৌন সমস্যা,যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান,যৌন সমস্যা যারা বিয়ে করতে ভয় পান,যৌন স্বাস্থ্য,বিভিন্ন যৌন সমস্যার সমাধান,সব যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধান,যৌন সমস্যায় ইউনানী ফর্মূলার ওষুধ,যৌন সমস্যা ভাল করব কিভাবে,পুরুষদের যৌন সমস্যা কি কি কারণে হয়,যৌন