У нас вы можете посмотреть бесплатно বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষার তুলনা। Programming Languages |HSC ICT| Chapter 5 или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষার তুলনা। Programming Languages |HSC ICT| Chapter 5 প্রোগ্রামঃ যন্ত্রের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রামারের দেওয়া প্রয়োজনীয় নিদের্শমালার সমষ্টিকে প্রোগ্রাম বলা হয়। প্রোগ্রামিংঃ প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে কোন যন্ত্রকে নির্দেশনা দেওয়াকে বলা হয় প্রোগ্রামিং। অন্যভাবে বলা যায়, প্রোগ্রাম রচনার পদ্ধতি বা কৌশলকে প্রোগ্রামিং বলা হয়। প্রোগ্রামারঃ যে ব্যক্তি যন্ত্রের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় নিদের্শমালা বা প্রোগ্রাম লিখে তাকে প্রোগ্রামার বলা হয়। প্রোগ্রামিং ভাষাঃ যে ভাষার সাহায্যে একটি যন্ত্রকে নির্দেশনা দিয়ে কোন সমস্যা সমাধান করা যায় তাকে প্রোগ্রামিং ভাষা বলে।অন্যভাবে বলা যায়, কম্পিউটারের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত শব্দ, বর্ণ, অংক, চিহ্ন প্রভৃতির সমন্বয়ে গঠিত রীতিনীতিকে প্রোগ্রামিং ভাষা বলা হয়। প্রোগ্রামিং ভাষার প্রকারভেদঃ 1945 থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত যত প্রোগ্রামিং ভাষা আবিষ্কৃত হয়েছে তাদেরকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী পাঁচটি প্রজন্মে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম প্রজন্ম – First Generation(1945-1949) Machine Language ( যান্ত্রিক ভাষা) দ্বিতীয় প্রজন্ম – Second Generation(1950-1959) Assembly Language (অ্যাসেম্বলি ভাষা) তৃতীয় প্রজন্ম –Third Generation(1960-1969) High Level Language (উচ্চস্তরের ভাষা) চতুর্থ প্রজন্ম – Fourth Generation(1970-1979) Very High Level Language (অতি উচ্চস্তরের ভাষা) পঞ্চম প্রজন্ম – Fifth Generation(1980-present) Natural Language(স্বাভাবিক ভাষা) প্রোগ্রাম রচনার বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে প্রোগ্রামের ভাষাসমূহকে আবার বিভিন্ন স্তরের ভাষায় বিভক্ত করা হয়ঃ ১। নিম্নস্তরের ভাষা (Low Level Language) -Machine Language, Assembly Language ২। মধ্যমস্তরের ভাষা (Mid Level Language) -C, Forth, Dbase, WordStar ৩। উচ্চস্তরের ভাষা (High Level Language) -Fortran, Basic, Pascal, Cobol, C, C++, Visual Basic, Java, Oracle, Python ৪। অতি উচ্চস্তরের ভাষা (Very High Level Language- 4GL) -SQL, Oracle ৫। স্বাভাবিক ভাষা Natural Language -Human Language মেশিন ভাষাঃ কম্পিউটারের নিজস্ব ভাষা হচ্ছে মেশিন ভাষা। এটি কম্পিউটারের মৌলিক ভাষা। এই ভাষায় শুধু মাত্র ০ এবং ১ ব্যবহার করা হয় বলে এই ভাষায় দেওয়া কোনো নির্দেশ কম্পিউটার সরাসরি বুঝতে পারে। এর সাহায্যে সরাসরি কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করা যায়। মেশিন ভাষার সুবিধা: ১। মেশিন ভাষার সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে সরাসরি কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করা যায়। ২। মেশিন ভাষায় লেখা প্রোগ্রাম নির্বাহের জন্য কোনো প্রকার অনুবাদক প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয় না। ফলে দ্রুত কাজ করে। ৩। মেশিন ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামে অতি অল্প মেমোরি প্রয়োজন হয়। ৪। কম্পিউটারের ভেতরের গঠন ভালোভাবে বুঝতে হলে এই ভাষা জানতে হয়। মেশিন ভাষার অসুবিধা: ১। শুধু ০ ও ১ ব্যবহার করা হয় বলে মেশিন ভাষা শেখা কষ্টকর এবং এই ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম লেখা কষ্টসাধ্য। ২। এই ভাষায় লিখিত কোনো প্রোগ্রাম সাধারণত বোঝা যায় না। ৩। এ ভাষায় প্রোগ্রাম লিখতে প্রচুর সময় লাগে এবং ভুল হবার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। ভুল হলে তা বের করা এবং ভুল-ত্রুটি দূর করা খুব কঠিন। ৪। এ ভাষার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হচ্ছে এক ধরনের কম্পিউটারের জন্য লিখিত প্রোগ্রাম অন্য ধরনের কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় না। উচ্চস্তরের ভাষার সুবিধা: ১। উচ্চস্তরের ভাষা শেখা সহজ ফলে এই ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম লেখাও সহজ ও লিখতে সময় কম লাগে। ২। এতে ভুল হবার সম্ভবনা কম থাকে এবং প্রোগ্রামের ত্রুটি বের করে তা সংশোধন করা সহজ। ৩। এ ভাষায় প্রোগ্রাম লেখার জন্য কম্পিউটারের ভেতরের সংগঠন সম্পর্কে ধারণা থাকার প্রয়োজন নেই। ৪। এক মডেলের কম্পিউটারের জন্য লিখিত প্রোগ্রাম অন্য মডেলের কম্পিউটারে চলে । উচ্চস্তরের ভাষার অসুবিধা: ১। উচ্চস্তরের ভাষার অসুবিধা হচ্ছে এই ভাষার সাহায্যে সরাসরি কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করা যায় না। ২। এই ভাষায় লেখা প্রোগ্রামকে অনুবাদ করে কম্পিউটারকে বুঝিয়ে দিতে হয়। অর্থাৎ অনুবাদক প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয়। ৩। বেশি মেমোরি প্রয়োজন হয়। উচ্চস্তরের ভাষার ব্যবহার: ১। বড় প্রোগ্রাম তৈরির কাজে। ২। বৃহৎ ডেটা প্রসেসিং এর কাজে ব্যবহৃত প্রোগ্রাম তৈরি করতে। ৩। যেসব ক্ষেত্রে প্রচুর মেমরির প্রয়োজন সেসব ক্ষেত্রে সফটওয়্যার তৈরির কাজে। ৪। জটিল গাণিতিক হিসাব-নিকাশে ব্যবহৃত সফটওয়্যার তৈরির কাজে। ৫। এ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ সফটওয়্যার তৈরির কাজে। ৬। বিভিন্ন ধরনের অটোমেটিক প্রসেস কন্ট্রোলের কাজে। #HSC_ICT#c_programming