রাজাকার কোনো নিরপেক্ষ বাহিনী ছিল না।তাদের রাজনীতি ছিল ইসলামের আড়ালে পাকিস্তান রক্ষা করা। скачать в хорошем качестве

রাজাকার কোনো নিরপেক্ষ বাহিনী ছিল না।তাদের রাজনীতি ছিল ইসলামের আড়ালে পাকিস্তান রক্ষা করা।

বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৩ সালে বলেছিল, ৩০ থেকে ৪০ হাজার। জামাতে ইসলামের সেই তথাকথিত “ইসলামী রাজনীতি” ১৯৭১ সালে রক্ত, ধর্ষণ, আর অগ্নি সংযোগের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পেয়েছিল। তাদের পেছনে ছিল মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ, যারা পাকিস্তানি আইএসআইয়ের মাধ্যমে এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতো। ৫৪ বছর পর, ইতিহাস যেন আবার ফিরে আসছে অন্য রূপে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি ও অক্টোবরে নতুন করে বাংলাদেশে সক্রিয় হয়েছে মার্কিন ও পাকিস্তানি “অপারেশন”। ২০২৪ সালের রেজিমচেঞ্জের পর ঢাকায় এসে পড়েছেন পাকিস্তানি মেজর জেনারেল শহিদ আমির আফসার — আইএসআইয়ের কর্মকর্তা। আর বাংলাদেশের লেফটেন্যান্ট জেনারেল কামরুল হাসান গেছেন পাকিস্তানে, “পারস্পরিক সহযোগিতা”র নামে। কয়েকদিন আগে প্রথম আলো সংবাদ দিলো — “জুডো, কারাতে, তায়কোয়ান্দো ও শুটিং প্রশিক্ষণ পাবেন ৮৮৫০ জন।” প্রকল্পটি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের। প্রশ্ন উঠছে — এই ৮৮৫০ জনকে কেন, এখন, এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে? এরা ভবিষ্যতে কী করবে? এটি কি কোনো ধরনের নতুন মিলিশিয়া বা রিজার্ভ ফোর্স,?