У нас вы можете посмотреть бесплатно জাপানের রাজধানী টোকিওর অন্যতম ব্যস্ততম টোকিও স্টেশন | TOKYO STATION | JAPAN JOURNEY или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
জাপানের ব্যস্ততম টোকিও শহরে মন ভরে শরীরে বাতাস লাগাতে এবং মন ভালো করার জন্য বিনোদনের অনেকগুলো স্থানের মধ্যে এটি একটি। ভ্রমণ বিলাসীদের জন্যও দেখার মতো বা উপভোগ্য স্থান এই টোকিও স্টেশনের ভিতর ও বাহির। জে. আর. রেললাইনের ট্রেন চলাচলের মাধ্যমে ১৯১৪ সনের ২০ ডিসেম্বর প্রথম যাত্রা শুরু হয় টোকিওর ব্যস্ততম ও চোখ জুড়ানো সৌন্দয্যের এই স্টেশনের। পরবর্তীতে ১৯৫৬ সনের মার্চ মাসের ২০ তারিখ থেকে মেট্রো রেল চালু হয় টোকিও স্টেশন থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে। বর্তমানে এখানে মোট ২৮টি প্ল্যাটফরম থেকে প্রতিদিন সাড়া জাপানের বিভিন্ন প্রান্তে দ্রুতগামী বুলেট ট্রেনসহ প্রায় ৪০০০ ট্রেন আসা যাওয়া করে। বলা যায় এটি টোকিওর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম রেল স্টেশন। এই স্টেশন চালু হবার পর প্রথম দিকের হিসেব অনুযায়ী বছরে এর মোট যাত্রী সংখ্যা ছিল ৫৫৩,১০৫ জন। যা বেড়ে এখন হয়েছে দৈনিক প্রায় ৪৫০,০০০ জন। স্টেশনের যেকোনও এক প্রান্তে দাঁড়ালে দেখা যায় যাত্রীদের স্রোত, যাত্রীরা শুধু যাচ্ছে আর আসছে। ১৮২,০০০ স্কোয়ার মিটার জায়গার ওপর তিন তলার বিশাল এই স্টেশন ভবনের ভিতর একবার ঢুকে অন্য যেকোনও দিক দিয়ে বের হয়ে আসতে lage যে কারোই বেশ বেগ পেতে হয়। নতুনদের জন্য তো কথাই নেই। এই স্টেশনের ভিতর মানুষের দৈনন্দির ব্যবহারের জন্য চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সবকিছু পাওয়া যায়। ১৮৮৯ সনে টোকিও মেট্রোপলিটন কমিটি প্রথম এই স্টেশন করার পরিকল্পনা করে। স্টেশনটির ডিজাইনার ছিলেন তাৎসনু কিংগো। উনি ব্যাংক অব জাপান, মারুনচি ভবনসহ আরো বেশকিছু বড় কাজ করে খ্যাতিমান হয়েছেন। পর্যটকদের সুবিধার্থে স্টেশন কর্তৃপক্ষ নিয়মিত জাপানি ও ইংরেজিতে লোকেশন গাইড বা ম্যাপ প্রকাশ করে। তাছাড়া রয়েছে লোকাল এবং আন্তর্জাতিক টেলিফোন বুথ, বিদোশ টাকা এক্সচেঞ্জ করার ও ফ্রি ওয়াইফাই জোন ব্যবস্থা। জাপানে কেউ বেড়াতে এলে একবার অন্তত এই টোকিও স্টেশন দেখার অনুরোধ থাকবে। লেখা : পি.আর. প্ল্যাসিড: জাপান প্রবাসী লেখক, সাংবাদিক  ©️ JAPAN JOURNEY জাপান জার্নি