У нас вы можете посмотреть бесплатно যারা দাড়ি রাখেনা তাদের জন্য কঠিন হুশিয়ারী বার্তা। দাড়ি না রাখলে কি গুনাহ হবে। শায়খ আহমাদুল্লাহ или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#দাড়ি_রাখা_সম্পর্কে_ভ্রান্ত_ধারণা_দূর_করুনঃ- ®আমাদের দেশে দাড়ি রাখা সম্পর্কে একটি ভ্রান্ত ধারণা আছে, সেটা হল ''দাড়ি রাখা সুন্নত; অতএব দাড়ি রাখলে ভাল আর না রাখলে তেমন কোন সমস্যা নেই, একটা সুন্নত পালন করা হল না এই আর কি।'' নাউযুবিল্লাহ জেনে রাখুন, এটা সম্পূর্ণ একটা ভুল ধারণা। দাড়ি রাখা কোন অর্থে সুন্নত আর কোন অর্থে ফরয বা ওয়াজিব আগে সেটা বুঝার চেষ্টা করুন। ইসলামে শরীয়তের আইনের প্রধান সুত্র হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পবিত্র সুন্নাহ মুবারক অর্থাৎ সমস্থ হাদিস শরীফ। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা যে-সকল বিষয়ে আদেশ দিয়েছেন ও নিষেধ করেছেন তা পালন করা আমাদের জন্য ফরয। আশা করি বিষয়টি সকলের কাছেই পরিষ্কার অর্থাৎ বুঝতে কষ্ট হবার কথা নয়। এবার আসুন, দাড়ি রাখা কোন অর্থে সুন্নত আর কোন অর্থে ফরয বা ওয়াজিব সেটা জানার ও বুঝার চেষ্টা করি। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআনে বহু আয়াতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ মেনে চলার জন্য আমাদের বলেছেন। মানে হলো, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সকল বিষয়ে আমাদের আদেশ ও নিষেধ করেছেন তা মেনে চলাও আমাদের জন্য ফরয/ওয়াজিব। পবিত্র কুরআনের আয়াত গুলো এখানে দেয়া হলোঃ- [لَّا تَجْعَلُوا۟ دُعَآءَ ٱلرَّسُولِ بَيْنَكُمْ كَدُعَآءِ بَعْضِكُم بَعْضًۭا ۚ قَدْ يَعْلَمُ ٱللَّهُ ٱلَّذِينَ يَتَسَلَّلُونَ مِنكُمْ لِوَاذًۭا ۚ فَلْيَحْذَرِ ٱلَّذِينَ يُخَالِفُونَ عَنْ أَمْرِهِۦٓ أَن تُصِيبَهُمْ فِتْنَةٌ أَوْ يُصِيبَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ] রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আহ্বানকে তোমরা তোমাদের একে অপরকে আহ্বানের মত মনে করো না। মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তালা তাদেরকে জানেন, যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে। অতএব যারা উনার(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে, তারা এ বিষয়ে সতর্ক হোক যে, বিপর্যয় তাদেরকে স্পর্শ করবে অথবা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করবে। [ সূরা আন-নুর; আয়াত ৬৩] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [وَأَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَٱلرَّسُولَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ] আর তোমরা আনুগত্য করো মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর , যাতে তোমাদের উপর রহমত নাজিল করা হয়। [আল-ইমরান; আয়াত ১৩২] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِى يُحْبِبْكُمُ ٱللَّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ ۗ وَٱللَّهُ غَفُورٌۭ رَّحِيمٌۭ] (হে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি তাদের বলে দিন যদি তোমরা মহান আল্লাহকে ভালবাসো, তাহলে আমাকে [রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম] অনুসরণ করো, যাতে মহান আল্লাহ তিনিও তোমাদিগকে ভালোবাসেন [আল ইমরান; আয়াত ৩১] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥ وَلَا تَوَلَّوْا۟ عَنْهُ وَأَنتُمْ تَسْمَعُونَ] হে ঈমানদারগণ, মহান আল্লাহ পাক ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নির্দেশ মান্য করো এবং শোনার পর তা থেকে বিমুখ হয়ো না। [আল-আনফাল; আয়াত ২০] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍۢ وَلَا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى ٱللَّهُ وَرَسُولُهُۥٓ أَمْرًا أَن يَكُونَ لَهُمُ ٱلْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِمْ ۗ وَمَن يَعْصِ ٱللَّهَ وَرَسُولَهُۥ فَقَدْ ضَلَّ ضَلَـٰلًۭا مُّبِينًۭا] মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনি কোনো কাজের আদেশ করলে কোনো ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীর সে বিষয়ে ভিন্ন কিছু করার ক্ষমতা নেই যে, মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আদেশ অমান্য করে সে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় পতিত হয়। [সূরা আল আহযাব; আয়াত ৩৬] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [قُلْ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ ۖ فَإِن تَوَلَّوْا۟ فَإِنَّمَا عَلَيْهِ مَا حُمِّلَ وَعَلَيْكُم مَّا حُمِّلْتُمْ ۖ وَإِن تُطِيعُوهُ تَهْتَدُوا۟ ۚ وَمَا عَلَى ٱلرَّسُولِ إِلَّا ٱلْبَلَـٰغُ ٱلْمُبِينُ] (হে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলুনঃ মহান আল্লাহর আনুগত্য করো এবং তাঁর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর আনুগত্য করো। অতঃপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে তার(সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উপর অর্পিত দায়িত্বের জবাব তিনি দেবেন এবং তোমাদের উপর অর্পিত দায়িত্বের জন্যে তোমরা দোষী হবে। তোমরা যদি তার(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আনুগত্য কর, তবে সৎ পথ পাবে। রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর দায়িত্ব তো কেবল সুস্পষ্টরূপে পৌছে দেয়া। [সূরা আন-নুর; আয়াত ৫৪] মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো বলেনঃ [وَمَآ ءَاتَىٰكُمُ ٱلرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَىٰكُمْ عَنْهُ فَٱنتَهُوا۟ ۚ وَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ ۖ إِنَّ ٱللَّهَ شَدِيدُ ٱلْعِقَابِ] রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং মহান আল্লাহ কে ভয় করো। নিশ্চয় মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা। [সূরা আল-হাশর; আয়াত ৭] অবশেষে আমরা যা পেলাম তা হলো মহান আল্লাহ পাক এর নির্দেশক্রমে পবিত্র আল কুরআন অনুসারে রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রত্যেকটি হুকুম মানা ফরজ, তার আদেশ নিষেধ সরাসরি মহান আল্লাহ তা'আলার আদেশ নিষেধ। #এবার_আসুন_দাড়ি_রাখার_জন্য_রাসুল_সাল্লাল্লাহু_আলাইহি_ওয়া_সাল্লাম_এর_নির্দেশ_কি_জেনে_নেই.. © ইবনে ওমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তিনি বলেছেনঃ তোমরা মুশরিকদের বিপরীত অবস্থান করবে। দাড়ি লম্বা রাখবে, গোঁফ ছোট করবে। (বুখারী শরীফ, নবম খণ্ড, হাদিস শরীফ নং - ৫৪৭২ ই,ফা)