У нас вы можете посмотреть бесплатно Gastric Problem Solution Bangla | Gas er Somossa | গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির উপায় или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
বুক জ্বালাপোড়া বা হার্টবার্ন একটি সাধারণ সমস্যা, যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে হয়ে থাকে। পাকস্থলীর অ্যাসিড খাদ্যনালীতে (esophagus) ফিরে এলে এই জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়। সাধারণত এটি খাওয়ার পর, রাতে, শুয়ে থাকলে বা সামনের দিকে ঝুঁকলে বেশি হয়। বুক জ্বালাপোড়ার কারণ বুক জ্বালাপোড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, এর মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ হলো: নির্দিষ্ট কিছু খাবার ও পানীয়: চর্বিযুক্ত বা মসলাদার খাবার, টমেটো, সাইট্রাস ফল, চকলেট, কফি, অ্যালকোহল, পেঁয়াজ, গোলমরিচ ইত্যাদি বুক জ্বালাপোড়া বাড়াতে পারে। অতিরিক্ত ওজন: শরীরের ওজন বেশি হলে পাকস্থলীর ওপর চাপ পড়ে এবং অ্যাসিড খাদ্যনালীতে উঠে আসতে পারে। ধূমপান: ধূমপান খাদ্যনালীর নিচের অংশের পেশী (lower esophageal sphincter - LES) শিথিল করে দেয়, যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের ঝুঁকি বাড়ায়। গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন এবং জরায়ুর চাপ বাড়ার কারণে বুক জ্বালাপোড়া হতে পারে। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: মানসিক চাপ অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। খাওয়ার অনিয়ম: একবারে বেশি খাওয়া, তাড়াহুড়ো করে খাওয়া, অথবা ঘুমানোর ঠিক আগে খাওয়া বুক জ্বালাপোড়া বাড়িয়ে দেয়। কিছু ঔষধ: কিছু ঔষধ যেমন অ্যাসপিরিন, ব্যথানাশক (NSAIDs), ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার বুক জ্বালাপোড়া বাড়াতে পারে। হায়াটাস হার্নিয়া: পাকস্থলীর কিছু অংশ যদি বুকের ভেতরে চলে আসে, তাকে হায়াটাস হার্নিয়া বলে, যা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের একটি কারণ। পিত্তথলিতে পাথর: পিত্তথলিতে পাথর থাকলেও বুক জ্বালাপোড়া হতে পারে। ঘরোয়া প্রতিকার বুক জ্বালাপোড়া কমাতে কিছু ঘরোয়া উপায় চেষ্টা করতে পারেন: খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান: ছোট ছোট অংশে খাবার গ্রহণ করুন এবং ভালোভাবে চিবিয়ে খান। একবারে বেশি না খাওয়া: অল্প অল্প করে ঘন ঘন খাবার খান, একবারে ভরপেট না খেয়ে। রাতে দেরি করে খাবেন না: ঘুমানোর অন্তত ২-৩ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার শেষ করুন। নির্দিষ্ট খাবার এড়িয়ে চলুন: যেসব খাবার বা পানীয় আপনার বুক জ্বালাপোড়া বাড়ায়, সেগুলো এড়িয়ে চলুন। ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন থাকলে তা কমানোর চেষ্টা করুন। ধূমপান ত্যাগ করুন: ধূমপান করলে তা ছেড়ে দিন। শোয়ার অবস্থান: ঘুমানোর সময় মাথার দিকটা ৬-৮ ইঞ্চি উঁচু করে রাখুন। আঁটসাঁট পোশাক পরিহার: কোমরের কাছে টাইট পোশাক বা বেল্ট পরা এড়িয়ে চলুন। আদা: আদা চা বা কাঁচা আদা চিবিয়ে খেলে হজমে সাহায্য করে এবং বুক জ্বালাপোড়া কমাতে পারে। মৌরি: খাবার পর এক চামচ মৌরি চিবিয়ে বা হালকা গরম পানির সাথে খেলে উপকার পাওয়া যায়। বেকিং সোডা: আধা চামচ বেকিং সোডা এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খেলে তাৎক্ষণিক আরাম পাওয়া যায়, তবে এটি নিয়মিত ব্যবহার করা উচিত নয়। কলা: কলা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জুস: অ্যালোভেরার রস হজমতন্ত্রকে শান্ত করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ঠান্ডা পানি: খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড নিরপেক্ষ করে। কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন? যদি উপরোক্ত ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করার পরেও আপনার বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা নিয়মিত হতে থাকে বা আরও খারাপ হয়, অথবা যদি এর সাথে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যায়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত: খাবার গিলতে অসুবিধা হওয়া বা মনে হওয়া যে গলায় কিছু আটকে আছে। ঘন ঘন বমি হওয়া। কোনো কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া। বুকে তীব্র ব্যথা (এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণও হতে পারে, তাই দ্রুত পরীক্ষা করানো জরুরি)। রক্তশূন্যতা। ডাক্তার আপনার অবস্থা দেখে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা এবং ঔষধ (যেমন অ্যান্টাসিড, H2 ব্লকার, বা প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর - PPI) লিখে দিতে পারেন।