Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб রাধা প্রেম কিভাবে জাগ্রত হবে || রাধা প্রেম || রাধা তত্ত্ব || রাধা কৃষ্ণের মিলন || Radha Krisna || в хорошем качестве

রাধা প্রেম কিভাবে জাগ্রত হবে || রাধা প্রেম || রাধা তত্ত্ব || রাধা কৃষ্ণের মিলন || Radha Krisna || 2 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



রাধা প্রেম কিভাবে জাগ্রত হবে || রাধা প্রেম || রাধা তত্ত্ব || রাধা কৃষ্ণের মিলন || Radha Krisna ||

#maanandamayee #radhakrishna #প্রেম অহং ব্রহ্মাস্মি প্রেম দুই প্রকার। রাধাপ্রেম ও গোপীপ্রেম। রাধাপ্রেমে সিদ্ধ সাধকগন রাধাভাবে থাকেন আর গোপীপ্রেমে সাধকগন গোপীভাবে থাকেন। রাধাভাব কাহাকে বলে? গোপীভাবই বা কী? সাধকের মনে এই সব প্রশ্ন জাগা দোষের নহে। রাধা শব্দটিকে উল্টাইয়া লিখিলে হয় ধারা। অর্থাৎ ধারার বিপরীত অবস্থাই রাধা। জীবমাত্র সত্ত্বঃ, রজো, ও তমো গুন নামক ত্রিধারায় ভাসিয়া যাইতেছে ; ঐ ত্রি ধারাকে ত্রিবেণীতে স্থির করিতে পারিলে ধারা উল্টিয়া গিয়া রাধা হইবে। আমরা যে শ্বাস প্রশ্বাস টানা ফেলা করিতেছি, তাহা কখনো বাম নাসায়, কখনো দক্ষিণ নাসায়, কখনো বাম ডান উভয় নাসায় আবার কখনো বাম ডান নাসার উর্ধে থাকিতেছে। শ্বাস যখন বাম নাসায় থাকে, তখন তমোগুনের প্রকাশ হয় ; শ্বাস যখন ডান শ্বাসে থাকে তখন রজোগুনের প্রকাশ হয় ; শ্বাস যখন ডান বাম উভয় নাসায় থাকে, তখন রজোস্তমো গুনের প্রকাশ পায় ; আবার শ্বাস প্রশ্বাস যখন বাম ডান কোনো শ্বাসেই না থেকে কুটস্থে( ত্রিবেণীতে) স্থির হয়, তখন শুদ্ধসত্ত্বগুনের প্রকাশ পায়। বাম, ডান এবং বাম-ডান নাসায় শ্বাস দীর্ঘক্ষণ থাকে বলিয়া সাধারণে বুঝিতে পারে যে, শ্বাস বামে চলিতেছে, শ্বাস ডানে চলিতেছে, শ্বাস উভয় নাসায় চলিতেছে ; কিন্তু শ্বাস যখন নাসাদ্বয়কে পরিত্যাগ করিয়া ত্রিবেণীতে মিলিত হয়, তখন ঐ স্থির শ্বাসের সময় অতি অল্প সময় ( ২/৪ সেকেন্ড) ধরিয়া স্থির থাকে বলিয়া শুদ্ধসত্ত্বগুন বা গুণাতীত অবস্থা সাধনা ব্যতীত ধারণা করা যায় না। সুতরাং সাধারণের শ্বাস ঘুরিয়া ফিরিয়া বাম, ডান ও ডান- বাম উভয় নাসায় অধিক ক্ষণ ব্যাপী চলে বিধায় সাধারন নরনারীগন ( যোগী ব্যতীত) ধারায় যুক্ত থাকে ; অবশ্য অতি অল্পসময় তাহারা মনের অজান্তে রাধা অবস্থানে থাকে। এখন ধারা অবস্থা হইতে রাধা অবস্থানে যাইতে হইলে ক্রীয়াযোগে দীক্ষিত হইয়া নাসাস্থির শ্বাস প্রশ্বাসকে কুটস্থে স্থির করিতে হইবে। সাধারণের শ্বাস কুটস্থ হইতে বহির্মুখে দ্বাদশ আঙ্গুল পর্যন্ত হইয়া থাকে। ক্রিয়াযোগ দ্বারা শ্বাসকে যখন বাম শ্বাসকে ডানশ্বাস পর্যন্ত লইয়া যাওয়া হয় তখন শ্বাসের স্থিরত্বের সময় বৃদ্ধি পায়। এভাবে শ্বাসে দীর্ঘ সময় লাগিয়া থাকিলে স্থিরত্বও দীর্ঘ হয় ; যতক্ষণ ঐ স্থিরত্বে থাকা গেল, তখনই গুনাতীত অবস্থায় থাকা হলো ; এ অবস্থায় থাকার নামই হলো রাধাভাবে থাকা। এই ভাবে যতক্ষণ থাকা যায়, ততক্ষণ রিপুগনের ক্রিয়া আত্মাতে লীন হয়ে যায় বলে রাধাভাবে যুক্ত সাধকে রিপুর দ্বারা চালিত নন ; ক্রিয়ার দ্বারা বহির্মুখী শ্বাসকে নাসাভ্যন্তরে রাখিতে পারা যায় ; তখন দিবারাত্রি সারাক্ষণ রাধাভাবে থাকা যায় ; তখনই সাধকের নাম হয় রাধা। এই রাধাই গোলকের গোবিন্দের নামের ভজনের শিক্ষা সাধারণকে দিতে পারেন। তাই জন্য চৈতন্যচরিতামৃতে বলা হইল " দীক্ষাগুরু হন কৃষ্ণ জগতের স্বামী ; শিক্ষাগুরু শ্রীরাধিকা শাস্ত্রের বাখানী। কাজেই কৃষ্ণভজন বা উপাসনা কোনো একজন রাধাভাবে যুক্ত সাধকের নিকট হতে শিক্ষা করতে হবে। সাধারণে মালা, তিলক পড়িয়া মুখে রাধা রাধা বলিয়া নিজেকে রাধাভাবের সাধক বলিয়া নিজেকে পরিচয় দিলেও কিন্তু সাধারণে রাধাভাবে যুক্ত নয়। কেননা, প্রেমিক চক্ষুতে যায় চেনা অর্থাৎ প্রেমিকের চক্ষু সারাক্ষণ শিবনেত্রের ন্যায় থাকে ; চক্ষুদ্বয়ের পাতা নড়ে না। ইতি আচার্য পণ্ডিত অনিতা দেবশর্মা তর্করত্ন #রাধার জন্ম তত্ত্ব #রাধা শব্দের অর্থ কি #গোপী তত্ত্ব #রাধা কৃষ্ণের তত্ত্বকথা #রাধা কে

Comments