У нас вы можете посмотреть бесплатно ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিরাময়ে রাশিয়ান ভ্যাকসিন কতটা উপকারী জানাচ্ছেন ডাঃ সায়ন পাল или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিরাময়ে রাশিয়ান ভ্যাকসিন কতটা উপকারী জানাচ্ছেন ডাঃ সায়ন পাল রাশিয়ার “Enteromix” ভ্যাকসিন — কি জানা গেছে #cancervaccine #cancer #russianvaccine #cancertreatments #cancerawareness #healthcare #health #healthtips #doctor #healthtipsbangla নিচেরগুলো সাম্প্রতিক সংবাদ ও গবেষণা ভিত্তিক রিপোর্ট থেকে পাওয়া তথ্য: বিষয় যা ঘোষণা করা হয়েছে / জানা গেছে উন্নয়নের ধরণ এটি একটি mRNA‑ভিত্তিক পার্সোনালাইজড ভ্যাকসিন। রোগীর নিজেদের টিউমার থেকে RNA‑ডেটা সংগ্রহ করে, তাঁর টিউমারের লক্ষণগুলি (tumor antigens) চিহ্নিত করে ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় করার উদ্দেশ্যে। পরীক্ষার ধাপ শুরুতে preclinical trials হয়েছে, কিছু পরীক্ষায় মানব অংশগ্রহণ (Phase I / early clinical trials) শুরু হয়েছে বিশেষ করে colorectal cancer রোগীদের মধ্যে। ফলাফল ফুটে উঠেছে এমন কিছু বিষয় - 60‑80% পর্যন্ত টিউমারের আকার কমে গেছে বা প্রগতি (progression) ধীর হয়েছে। রোগীর সুরক্ষা ভালো দেখাচ্ছে, মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম বা নেই (severe side effects)। ইমিউন রেসপন্স সক্রিয় হয়েছে, অর্থাৎ ইমিউন সিস্টেম টিউমার চিহ্নিত করতে পারছে। কোন ক্যান্সার নিয়েই কাজ চলছে মূলত colorectal cancer, পাশাপাশি glioblastoma ও melanoma‑র ক্ষেত্রেও কিছু কাজ চলছে। ব্যবহার শুরু করার পরিকল্পনা রাশিয়ান সরকারি সূত্র বলছে, রোগীদের জন্য নিরাপদ মনে করা হলে এবং অনুমোদন পেলে “clinical application” বা রোগীদের উপরে প্রয়োগ করার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এখনও পুরোপুরি অনুমোদিত পণ্য নয়। “ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিরাময়”‑এর দৃষ্টিতে কতটা উপকারী হতে পারে? “নিরাময়” (cure) এবং “প্রতিরোধ” (prevention)—এই দুই দিকেই প্রকৃত প্রমাণের প্রয়োজন। নিচে আমার বিশ্লেষণ: প্রতিরোধের দিক থেকে সম্ভাবনা যদি ভ্যাকসিন কোনো ধরনের ভাইরাস‑জনিত ক্যান্সার (যেমন HPV → সার্ভিকাল ক্যান্সার, HBV → লিভার ক্যান্সার) প্রতিরোধ করতে হয়, তাহলে এমন ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই দরকার ও কার্যকর আছে। কিন্তু Enteromix এর মতো পার্সোনালাইজড mRNA ভ্যাকসিন সাধারণ জনগণকে দেওয়া হবে এমন “উন্মুক্ত প্রতিরোধ” (universal prevention) উদ্দেশ্যে নয়, বরং ইতিমধ্যে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের টিউমার‑চিহ্নিত অংশের ভিত্তিতে ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় করার জন্য। অর্থাৎ, এটি preventive vaccine নয়, therapeutic vaccine বা “উপশমমূলক ভ্যাকসিন” হওয়া বেশি সম্ভব। সাধারণ ব্যক্তিদের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধে ব্যবহারের জন্য এই ধরনের ভ্যাকসিনের অভ্যন্তরীণ প্রমাণ এখনও নেই। অনেক ক্যান্সারের উৎস ও কারণ জটিল, পরিবেশ, জীবনধারা, জিনগত পার্থক্য অনেক বেশি, তাই একটি ভ্যাকসিন সব‐ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারবে বলে ভাবা যায় না। নিরাময়ের দিক থেকে সম্ভাবনা এই ভ্যাকসিন সম্ভবত ক্যান্সার “নিঃসিদ্ধভাবে পুরোপুরি সারানো” (cure) দৃষ্টিতে নয়, তবে “নিয়ন্ত্রণ করা, ক্যান্সারের অগ্রগতি ধীর করা, রোগীর জীবনকাল এবং গুণগত মান উন্নত করা” এ ধরনের থেরাপি হিসেবে কাজ করতে পারে। লিখিত রিপোর্টে tumour shrinkage ও progress ধীর করার ফলাফল পাওয়া গেছে। নিরাময়ের সুযোগ ক্যান্সারের ধরণ, স্টেজ (stage), রোগীর শারীরবস্থা, টিউমারের জীনগত বৈশিষ্ট্য ইত্যাদির উপর অনেক নির্ভর করে। কোনো ভ্যাকসিন সব ধরণের ক্যান্সারে কাজ করবে বলে ধারণা করা ঠিক নয়। সতর্কতা ও সীমাবদ্ধতা ডাঃ সায়ন রূপে যেসব বিষয় রোগীদের বা সাধারণ জনসমক্ষে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন, সেগুলো: প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক জার্নাল আর পিয়ার রিভিউ: অনেক খবর এসেছে সংবাদমাধ্যম থেকে, তবে এখনও পূর্ণতর বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র (peer‑reviewed clinical data) কম পাওয়া গেছে যা স্বাধীন বিশেষজ্ঞরা যাচাই করেছে। মানব পরীক্ষার ধাপ: preclinical ও Phase I খুব গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু Phase II/III পরীক্ষাগুলো দরকার রোগীদের উপরে বড় পরিসরে সফলভাবে কাজ করে কি না দেখার জন্য। পাশ্বপ্রতিক্রিয়া ও নিরাপত্তা: যদিও এখনো মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর নেই, বড় সংখ্যক রোগীর উপরে দীর্ঘমেয়াদে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ক্লিনিকাল অনুমোদন: দেশের বা আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (যেমন FDA, EMA, WHO) দ্বারা অনুমোদন কথায় আসতে হবে। ব্যবহারযোগ্যতা ও খরচ: পার্সোনালাইজড ভ্যাকসিন সাধারণত ব্যয়বহুল হয়ে পারে; সমগ্র দেশ বা গরিব সমাজে সব রোগী পেতে পারবে কি না, বিতরণ, সংরক্ষণ ও কর্তৃপক্ষগুলোর ব্যবস্থাপনা কতটুকু করতে পারবে সে বিষয়ে ভাবতে হবে।