У нас вы можете посмотреть бесплатно শ্যামনগর জমিদার বাড়ি || ভয়ংকর জায়গা || satkhira или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
শ্যামনগর জমিদার বাড়ি || ভয়ংকর জায়গা || সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় অবস্থিত দেড়শ বছরের পুরনো নকিপুর জমিদারবাড়ি। বাড়িটি আজও ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণপিপাসুরা আসছেন জমিদারবাড়িটি দেখতে। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, জমিদার হরিচরণ রায় চৌধুরী ১৮৮৮ সালে ৪১ কক্ষের তিনতলাবিশিষ্ট এল প্যার্টানের এই বাড়িটি নির্মাণ করেন। জেলা শহর থেকে প্রায় ৭২ কিলোমিটার দক্ষিণে শ্যামনগর থানা সদরের দুই কিলোমিটার পূর্বে নকিপুরে বাড়িটির অবস্থান। বাড়িটি ছিল সাড়ে তিন বিঘা জমির উপরে। যার বাউন্ডারি ছিল প্রায় দেড় হাত চওড়া প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত। সদর পথে ছিল একটি বড় গেট বা সিংহদ্বার। সামনে ছিল একটি শান বাঁধানো বড় পুকুর। পুকুরে সারাবছরই পানি থাকে, গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপপ্রবাহেও তা শুকায় না। পুকুরঘাটের বাম পাশে ৩৬ ইঞ্চি সিঁড়িবিশিষ্ট দ্বিতল নহবত খানা। আটটি স্তম্ভবিশিষ্ট এই নহবত খানার ধ্বংসাবশেষটি এখনো প্রায় অক্ষত অবস্থায় দাঁড়িয়ে থেকে কালের সাক্ষ্য বহন করছে। বাগানবাড়িসহ মোট ১২ বিঘা জমির উপর জমিদারবাড়িটি প্রতিষ্ঠিত ছিল। সদর দরজা দিয়ে ঢুকতেই সামনে সিঁড়ির ঘর। নিচ তলায় অফিস ও নানা দেবদেবীর পূজার ঘর। এছাড়া নিচ তলায় ১৭টি এবং উপর তলায় ৫টি কক্ষ ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। ভবনটির দৈর্ঘ্য ২১০ ফুট, প্রস্থ ৩৭ ফুট। প্রথমবার ঢুকলে বের হওয়ার পথ বোঝা বেশ কষ্টদায়ক ছিল। চন্দন কাঠের খাট-পালঙ্ক, শাল, সেগুন, লোহার দরজা-জানালা, কড়ি, ১০ ইঞ্চি পুরু চুন-সুরকির ছাদ, ভেতরের কক্ষে গদি তোশক, কার্পেট বিছানো মেঝে রয়েছে। বাড়িতে ঢুকতে ৪টি গেট ছিল। প্রতিটি ছিল ২০ ফুট দূরত্বে। জমিদার পরিবার ভারতে চলে যাওয়ার পর বর্তমানে বাড়িটির সেই আগের সৌন্দর্য আর নেই। তবে তার দক্ষিণে এখনো একটি পুকুর রয়েছে, যার শান বাঁধানো ঘাটের ধ্বংসাবশেষের দুই পাশে দুটি শিব মন্দির।