বিশ্বের সবচেয়ে অজানা ১০টি রহস্য || পৃথিবীর ১০টি অমীমাংসিত রহস্য скачать в хорошем качестве

বিশ্বের সবচেয়ে অজানা ১০টি রহস্য || পৃথিবীর ১০টি অমীমাংসিত রহস্য

বিশ্বের সবচেয়ে অজানা ১০টি রহস্য || পৃথিবীর ১০টি অমীমাংসিত রহস্য ম্যাকেঞ্জি ভূত: এডিনবরোর ব্ল্যাক মসোলিয়াম হল স্যার জর্জ ম্যাকেঞ্জির সমাধি। এখানে যে সব পর্যটকরা ঢোকেন, তাদের অনেকেরই গায়ে পড়ে অদ্ভুত আঁচড়। এই আঁচড়ের রহস্য ভেদ করা যায়নি। নাজকা লিপি: প্রাচীন নাজকা সভ্যতার মানুষজন মাটির বিরাট অংশ জুড়ে এঁকে গেছেন মাকড়সা, হনুমান, হাঙর আর ফুলের ছবি। যেগুলোর প্রকৃত আকৃতি একমাত্র বিমান থেকে দেখলেই বোঝা যায়। সেসময় কীভাবে তারা এসব ছবি একেছিলেন সে রহস্য আজো উদঘাটন হয়নি। ব্রিটিশ কলম্বিয়ার সমুদ্রসৈকতের কাটা পা: এই সমুদ্রসৈকতে প্রায়শই ভেসে আসে মানুষের পায়ের কাটা নিম্নাংশ। কাদের পা, কোথা থেকে আসে তা কেউ জানে না। তাওয়ের গুঞ্জন: নিউ মেক্সিকোর ছোট্ট শহর তাওয়ে দিগন্তের দিক থেকে ভেসে আসে ডিজেল ইঞ্জিন চলার মতো এক অস্পষ্ট গুঞ্জন। এই আওয়াজ কীসের, তা বিজ্ঞানও জানতে পারেনি। ভয়নিখ পুঁথি: যে রহস্যময় ভাষায় এই পুঁথি রচিত তার মর্মদ্ধার আজ পর্যন্ত কেউ করতে পারেননি। শুধু অর্থ পাওয়া গেছে এই পুঁথির পাতায় পাতায় আঁকা ছবিগুলোর। বারমুডা ট্র্যাঙ্গেল: মায়ামি, বারমুডা এবং পুয়ের্তো রিকোর মধ্যবর্তী এই সমুদ্র-অঞ্চলে হারিয়ে গেছে বহু জাহাজ। এমনকী পাইলটরাও অনেকে দাবি করেছেন, এই অঞ্চল দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় কোনও এক অঞ্জাত কারণে অকেজো হয়ে গিয়েছিল তাদের প্লেনের যন্ত্রপাতি। ক্রিপ্টোজ: ভার্জিনিয়ায় গুপ্তচর সংস্থা সিআইএর সদর দপ্তরে রাখা রয়েছে এই সাংকেতিক লিপি। জিম স্যানবর্ন-এর তৈরি করা এই লিপির চতুর্থ অংশটির অর্থ আজও অজানা। জোডিয়াক চিঠি: ১৯৬০-এর দশকে সানফ্রান্সিসকো শহরে এক অপরাধীর আবির্ভাব ঘটে। যার নাম পুলিশের খাতায় ছিল ‘জোডিয়াক কিলার’। পুলিশকে সাতটি মাথা ঘুরিয়ে দেওয়া চিঠি পাঠায় তিনি। যার তিনটি অর্থ আজও রহস্যমণ্ডিত। রঙ্গোরঙ্গো: রহস্যমণ্ডিত ইস্টার দ্বীপপুঞ্জে কয়েকটি হায়রোগ্লিফিক লিপি খোদিত কাঠের টুকরো পাওয়া গেছে। সেই লিপির পাঠোদ্ধার আজও করতে পারেনি কেউ। স্টোনহেঞ্জ: ইংল্যান্ডের উইল্টশায়ারে দু’ মাইল এলাকা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে প্রাগৈতিহাসিক যুগে প্রথিত একগুচ্ছ প্রস্তরখণ্ড। কে, কারা বা কেন এই পাথরগুলো সেখানে এনেছিল, কীভাবে এনেছিল, তা সবই রহস্য।