মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)। скачать в хорошем качестве
মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)।
2 weeks ago
Скачать видео с ютуб по ссылке или смотреть без блокировок на сайте: মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)। в качестве 4k
У нас вы можете посмотреть бесплатно মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
-
Информация по загрузке:
Скачать mp3 с ютуба отдельным файлом. Бесплатный рингтон মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)। в формате MP3:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মহিলাদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ও তার চিকিৎসা। ডাঃ দিবাকর দাস, ডি, এইচ, এম, এস (ঢাকা)।
মহিলাদের মধ্যে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা একটি মোটামুটি সাধারণ ঘটনা - বিশেষ করে আমাদের বেশিরভাগের জীবনযাত্রার কারণে, যেখানে উচ্চ চাপ এবং মা, এবং স্ত্রী হওয়ার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা অন্তর্ভুক্ত। প্রোজেস্টেরন, ইস্ট্রোজেন বা টেস্টোস্টেরনের ভারসাম্যহীনতা প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম থেকে শুরু করে ডিসমেনোরিয়া এবং বন্ধ্যাত্ব পর্যন্ত বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এবং এর ফলে উদ্ভূত লক্ষণগুলি সংশোধন করতে সাহায্য করার জন্য অনেক ভেষজ এবং হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার রয়েছে। এক্ষেত্রে ঊর্মি হোমিও হল রোগের মুল কারণ শনাক্তের মাধ্যমে বিশ্বমানের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন। হরমোন ভারসাম্যহীনতার লক্ষণগুলি কী কী? ডিম্বাশয় থেকে দুটি প্রধান মহিলা যৌন হরমোন নিঃসৃত হয় - ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন। উভয় হরমোনই মেজাজ স্থিতিশীল করতে এবং জরায়ুর আস্তরণ বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, আরেকটি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ হরমোন হল টেস্টোস্টেরন যা ভারসাম্যহীন হলে ধ্বংসাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। ইস্ট্রোজেন: এই মহিলা হরমোন বিভিন্ন প্রজনন টিস্যুর বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার জন্য, সর্বোত্তম হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য, সেরোটোনিনের মতো নিউরোট্রান্সমিটার বৃদ্ধি করার জন্য এবং একটি সুস্থ হৃদযন্ত্র ব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য দায়ী। মাসিকের পরপরই ইস্ট্রোজেন সর্বোচ্চ মাত্রায় থাকে কারণ এর প্রধান কাজ হল প্রতি মাসে নতুন জরায়ুর আস্তরণ পুনর্নির্মাণ শুরু করা। প্রোজেস্টেরন: মাসিক চক্রের মাঝামাঝি সময়ে এই মহিলা হরমোন সর্বোচ্চ স্তরে থাকে এবং সম্ভাব্য গর্ভাবস্থার জন্য জরায়ুকে প্রস্তুত করার জন্য জরায়ুর আস্তরণকে ঘন করতে থাকে। গর্ভাবস্থা বজায় রাখার জন্যও প্রোজেস্টেরন অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ। যখন গর্ভাবস্থা থাকে না, তখন প্রোজেস্টেরনের মাত্রা হ্রাস পায় এবং এর ফলে জরায়ুর আস্তরণের ক্ষয় ঘটে যা মাসিক নামে পরিচিত। টেস্টোস্টেরন: এই অ্যানাবলিক হরমোন শক্তি তৈরি, মস্তিষ্কের সর্বোত্তম কার্যকারিতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্বাস্থ্য এবং ত্বক ও পেশীর অখণ্ডতা বজায় রাখার জন্য অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ। পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম নামক একটি রোগের সাথে লড়াই করা মহিলাদের মধ্যে উচ্চ দেখা যায়। #progesterone #hahnemann #হোমিওপ্যাথি #bangladesh
Comments