У нас вы можете посмотреть бесплатно ‘কাচ্চি ভাই’ এর বিরিয়ানিতে বিষাক্ত কেমিক্যাল| Daily Issues | Vokta Odhikar | Kacchi Bhai или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#daily_issues #vokta_odhikar #Kacchi_Bhai ফুড গ্রেডের নামে প্রতারণা করে খাবারে ব্যবহার করা হচ্ছে কাপড়ের রং, যা কিডনি ও ক্যান্সারসহ নানা মরণব্যাধির জন্য দায়ী। ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে নামিদামি খাবারের প্রতিষ্ঠানগুলো হরহামেশাই ব্যবহার করছে কাপড়ে ব্যবহৃত রং, যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। সারাবিশ্বে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন কেমিক্যাল ‘ফুড গ্রেড’ খাদ্যে মেশানো হয়। কিন্তু দেশে ফুড গ্রেডের নামে প্রতারণা করে অধিকাংশ খাদ্যসামগ্রীতে কাপড়ের রং মেশানো হচ্ছে। তাই আমরা খাবারের নামে খাচ্ছি বিষাক্ত কেমিক্যাল। সোমবার রাজধানীর বেইলি রোডে ‘কাচ্চি ভাই’ নামের একটি রেস্টুরেন্টে অভিযান চালায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অভিযানের নেতৃত্ব দেন ভোক্তা অধিদপ্তরের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের অফিস প্রধান, সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল, সহকারী পরিচালক তাহমিনা বেগম। নামিদামি প্রতিষ্ঠানের আড়ালে ‘কাচ্চি ভাই’ খাবারে মেশাচ্ছিল ক্ষতিকর কাপড়ের রং। যা হাতেনাতে ধরেছে ভোক্তা কর্মকর্তারা। রাজধানীতে কাচ্চি ভাই’র বেশ কয়েকটি শাখা রয়েছে। ‘কাচ্চি ভাই’ এ ভোক্তার অভিযান ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানের খবরে কাপড়ে ব্যবহারের রংয়ের ডিব্বা ময়লার ডাস্টবিনে ফেলে দেন কাচ্চি ভাইয়ের কর্মরত একজন। সেটি দেখে ফেলেন ভোক্তা কর্মকর্তা। সসের ডিব্বার মধ্যে রাখা হয়েছে এসব রং। ময়লার ডাস্টবিন থেকে ফেলে দেওয়া রংয়ের ডিব্বা বের করে আনেন ভোক্তা কর্মকর্তা। এর পর কাচ্চি ভাই’র দায়িত্বে থাকা ম্যানেজার এটাকে ‘ফুড গ্রেড’ রং হিসেবে দাবি করেন। সঙ্গে সঙ্গে সেই রং দুটি গ্লাসে ঢেলে দায়িত্ব থাকা ম্যানেজার এবং তার সহকারীকে খেতে বলেন ভোক্তা কর্মকর্তা আব্দুল জব্বার মণ্ডল। যেহেতু ফুড গ্রেড সেহেতু খেলে ক্ষতি হবে না। তবে সরাসরি গ্লাসে খেতে রাজি হননি তিনি। পরে কাচ্চির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে বলা হয়। তাতেও রাজি হননি। অতপর নিজ মুখে স্বীকার করেন এগুলো কাপড়ে ব্যবহারের রং। যা ফুড গ্রেড বলে ক্রেতাদের খাইয়ে আসছিলেন এছাড়া ফ্রিজের মধ্যে রান্না করা খাবার এবং কাঁচা খাবার পাওয়া যায়। সবশেষ ভোক্তা কর্মকর্তাদের কাছে নিজেদের ভুল স্বীকার করেন কাচ্চি ভাই এর দুই কর্মকর্তা। জরিমানা ভোক্তা স্বার্থবিরোধী অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় কাচ্চি ভাইকে ভোক্তা অধিকার আইনের দুই ধারায় দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া জব্দকৃত রং ধ্বংস করা হয়। চলমান যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও দেখতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখার জন্য অনুরোধ রইলো। চ্যানেল লিংক: / @dailyissuesbd এছাড়াও আমাদের ফেসবুকে পেইজে যুক্ত থাকতে পারেন। ফেসবুক পেইজ লিংক: / bddailyissues পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। #ভোক্তা_অধিকার_অভিযান #ভোক্তা_অধিকার #অভিযান #vokta_odhikar_ovijan #vokta_odhidoptor_ovijan #ভোক্তা_অধিদপ্তরের_অভিযান #জরিমানা #কাচ্চি_ভাই