У нас вы можете посмотреть бесплатно গোপালদী জমিদার বাড়ি | ১০০ বছরের পুরনো জমিদার বাড়ি | গোপালদীর বিস্মৃত ইতিহাস или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
গোপালদী জমিদার বাড়ি ১০০ বছরের পুরনো জমিদার বাড়ি | গোপালদীর বিস্মৃত ইতিহাস #গোপালদীজমিদারবাড়ি গোপালদী জমিদার বাড়ি — নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার গোপালদী এলাকায় অবস্থিত এক শতবর্ষ পুরনো জমিদার প্রাসাদ। তিনটি জমিদার বংশ — সর্দার, তেলি ও ভূঁঞা — এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করত, এবং তাঁদের নির্মিত এই প্রাসাদ আজও বাংলার ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই ভিডিওতে আমরা তুলে ধরেছি: 🏛️ জমিদার বাড়ির স্থাপত্যশৈলী 📜 জমিদার বংশের ইতিহাস ও তাঁদের প্রভাব 🌿 বাড়ির বর্তমান অবস্থা — ধ্বংসাবশেষ, অবহেলা ও প্রকৃতির আগ্রাসন গোপালদী জমিদার বাড়ি কেবল একটি স্থাপনা নয়, এটি একটি সময়ের গল্প। আসুন, এই হারিয়ে যেতে বসা ইতিহাসকে একসাথে দেখি, জানি ও সংরক্ষণের বার্তা দিই। 📍 লোকেশন: গোপালদী, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ, বাংলাদেশ 🎬 ভিডিও নির্মাতা: [মেহেদী হাসান] 👍 ভিডিও ভালো লাগলে Like দিন 💬 মতামত দিন Comment-এ 🔔 Subscribe করুন আমাদের চ্যানেলটিকে । ইতিহাস প্রায় একশত বছর আগে এই গোপালদী জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন হয়। এই জমিদার বাড়িটি আবার সদাসদী জমিদার বাড়ি নামেও পরিচিত। এই গোপালদী এলাকায় ৩ জন জমিদার ছিলেন আর ৩ জন ছিলেন ৩ বংশের। জমিদার বংশগুলো হলো - সর্দার, তেলি ও ভূঁঞা। এই ৩ বংশের জমিদারের মধ্যে সবচেয়ে বড় জমিদার ছিলেন সর্দার বংশধররা। সর্দার বংশের জমিদার ছিলেন শ্রী প্রসন্ন কুমার সর্দার। আর তারা ছিলেন ৩ ভাই। জমিদার শ্রী প্রসন্ন কুমার সর্দারের এক ভাইয়ের নাম ছিলো মরিন্দ্র কুমার সর্দার আর অন্য ভাইয়ের নাম ছিলো শ্রী গোপাল চন্দ্র সর্দার। আর গোপাল চন্দ্রের নাম অনসুারে এই এলাকার নাম হয় গোপালদী। এই জমিদার বংশের শেষ জমিদার ছিলেন গোপাল চন্দ্রের ছেলে খোকন সর্দার। যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ভারতে চলে যান। এখানে ৩টি জমিদার বাড়ির আরেকটি হলো ভূঁঞা জমিদার বাড়ি। ভূঁঞা জমিদাররা ছিলেন ২ ভাই। হরিচন্দ্র ভূঁঞা ও কানাইচন্দ্র ভূঁঞা এবং এই জমিদার বংশের শেষ জমিদার ছিলেন জগবন্ধু জমিদার। জমিদার বাড়ির বিবরণ জমিদার বাড়িটি দোতালা এবং কারুকার্যখচিত। যা ১০১ কক্ষবিশিষ্ট বাড়ি। বাড়িটির সামনে একটি উঠান। উঠানের ৩ দিকে আরো ৩টি বাড়ি। এখানে একটি বিশাল পুকুর আছে এবং এখানে দুটি শানবাঁধানো ঘাট ছিল এবং ঘাটগুলোর মাঝে একটি দেয়াল ছিল। এই ঘাটগুলোর একটিতে পুরুষ, অন্যটিতে মেয়েরা গোসল করত। ঘাটের সিঁড়িগুলো এখনো রয়েছে যা এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে। [৩] যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢাকা সায়দাবাদ থেকে বাস ছাড়ে গোপালদীর উদ্দেশ্যে। গুলিস্তান থেকে মদনপুর নেমে আড়াইহাজার বা গোপালদীতে সিএনজিযোগে আসা যাবে। আড়াইহাজার থেকে সিএনজিতে গোপালদী, কুড়িল ফ্লাইওভারে ৩০০ফিট ক্রসিং থেকে লোকাল টেক্সিতে গাউছিয়া। গাউছিয়া নেমে একটু সামনে যেয়ে লোকাল সিএনজিতে আড়াইহাজার বাজার আড়াইহাজার থেকে সিএনজিতে গোপালদী । #গোপালদীজমিদারবাড়ি #জমিদারবাড়ি #বাংলারঐতিহ্য #ঐতিহাসিকস্থাপনা #নারায়ণগঞ্জ #আড়াইহাজার #গোপালদী #পুরনোবাড়ি #বাংলাদেশেরইতিহাস #ভ্রমণবাংলাদেশ #স্থাপত্য #হারানোঐতিহ্য #ঐতিহাসিকবাংলাদেশ #বাংলারজমিদার #GopaldiZamindarHouse #ZamindarBari #HeritageBangladesh #HistoricalPlace #LostPalace #AbandonedPlaces #BangladeshHeritage #Narayanganj #HiddenHistory #DroneFootage #ArchitectureOfBangladesh #ColonialArchitecture #ForgottenPlaces #TravelBangladesh