У нас вы можете посмотреть бесплатно কষ্টে আছেন সিনেমার ‘মা’ রেহানা জলি ll The movie 'Mother' ll Rehana Jolly или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
কষ্টে আছেন সিনেমার ‘মা’ রেহানা জলি ll The movie 'Mother' ll Rehana Jolly রেহানা জলি মা হিসেবে অভিনয় করেছেন আলমগীর, রাজ্জাক, ইলিয়াস কাঞ্চন, ওমর সানী, মান্না, সালমান শাহ, মৌসুমী, শাবনূর, পপি, শাকিব খান, সাইমন ও বাপ্পীর। এঁদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শাকিব খানের মা হিসেবে অভিনয় করেছেন। শুধু মা চরিত্রের নয়, শুরুর দিকে ৪০টির মতো সিনেমায় নায়িকাও হয়েছেন রেহানা জলি অভিনয়শিল্পী রেহানা জলি। ছবি: সংগৃহীত অভিনয়শিল্পী রেহানা জলি। ছবি: সংগৃহীত আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে তাঁর চলচ্চিত্রে আসা। মা হয়ে সিনেমার পর্দায় কত নায়ক-নায়িকা, সন্তানকে যে রেহানা জলি আগলে রাখতেন, তার হিসাব নেই। বাংলা সিনেমা দেখেছেন এমন কোনো দর্শক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে, যাঁরা অভিনয়শিল্পী রেহানা জলিকে চেনেন না। সিনেমায় তাঁর দুঃখ–কষ্টে কাতর হননি এমন মানুষ কমই আছেন। ৩৮ বছরের অভিনয়জীবনে এসে রেহানা জলি যে গল্প শোনালেন, তা সিনেমাকেও হার মানায়। প্রচণ্ড অসুস্থ তিনি। ভীষণ কষ্টে আছেন তিনি। অসুস্থতার কারণে অভিনয় করতে পারছেন না প্রায় এক বছর। চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে বোনের বাসায় থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন রেহানা জলি। কিন্তু তিনি বড় একা। তিন দশকেরও বেশি সময় যে চলচ্চিত্র পরিবারের বাসিন্দা ছিলেন, এখন সেখান থেকে কেউ তাঁর খবর আর নেন না। প্রথম আলোর সঙ্গে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কথা বলার সময় বারবারই নিজের কান্না চেপে রাখতে পারছিলেন না। অভিনয়জীবনটাকে পেছনে ফিরে দেখার চেষ্টা করছিলেন রেহানা জলি। তিনি বলেন, ‘কী করলাম জীবনে। চার শ ছবিতে অভিনয় করেছি। সবকিছুই কি তাহলে মিথ্যা। সবই অভিনয়। এই জগতে দেখছি কেউ কারও নয়। এ কেমন জীবন আমাদের। এমন জীবন তো চাইনি।’ এক বছর আগে রেহানা জলির শরীরে ফুসফুসের প্রদাহ ধরা পড়ে। এরপর মেরুদণ্ডের হাড়ের সমস্যাও ধরা পড়ে। মেরুদণ্ডের হাড়ের সমস্যার পরপরই চিকিৎসক রেহানা জলিকে পুরোপুরি বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দেন। এদিকে পাঁচ মাস আগে ফুসফুসে ক্যানসারের জীবানু ধরা পড়ে। এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে বলে জানান রেহানা জলি। শুরুর দিকে ফুসফুস ও হাড়ের চিকিৎসায় মাসে ৩০–৪০ হাজার টাকা খরচ হতো। এখন ৫০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। এত খরচ দেখে তিন মাস ধরে চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছেন না তিনি