У нас вы можете посмотреть бесплатно "নোয়াখালি বিভাগ চাই" কেন একটি যৌক্তিক দাবী? তথ্যনির্ভর আলোচনা। দেখুন ভিডিওতে! или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। নোয়াখালী জেলার মোট আয়তন ৪২০২.৭০ বর্গ কিলোমিটার।[২][৩] বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°০৭' থেকে ২৩°০৮' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৫৩' থেকে ৯১°২৭' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে নোয়াখালী জেলার অবস্থান।[২] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৭১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১৩৬ কিলোমিটার। এ জেলার পূর্বে চট্টগ্রাম জেলা ও ফেনী জেলা, উত্তরে কুমিল্লা জেলা, পশ্চিমে লক্ষ্মীপুর জেলা ও ভোলা জেলা এবং দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। বর্তমান নোয়াখালী জেলা আগে ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর অঞ্চল ছিল, যা এখনও বৃহত্তর নোয়াখালী নামে পরিচিত। নামকরণ নোয়াখালী জেলার প্রাচীন নাম ছিল ভুলুয়া। নোয়াখালী সদর থানার আদি নাম সুধারাম। সাধারণ ইতিহাস নোয়াখালীর ইতিহাসের অন্যতম ঘটনা ১৮৩০ সালে নোয়াখালীর জনগণের ওয়াহিবী আন্দোলন ও ১৯২০ সালের খিলাফত আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯৪৬ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গায় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংগঠিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে নোয়াখালীর হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর মর্মান্তিক নিপীড়িন, গণহত্যা শুরু হয়, যা নোয়াখালী দাঙ্গা নামে পরিচিত। এই সময় মহাত্মা গান্ধী দাঙ্গা পরবর্তী পরিস্থিতি সরজমিনে দেখার জন্য নোয়াখালী জেলা ভ্রমণ করেন। বর্তমানে সোনাইমুড়ি উপজেলার জয়াগ নামক স্থানে গান্ধীজির নামে একটি আশ্রম রয়েছে, যা গান্ধী আশ্রম নামে পরিচিত। নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ফেনী মহকুমা নিয়ে নোয়াখালী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অর্ন্তভূক্ত একটি বিশাল জেলা হিসেবে পরিচালনা হয়ে আসছিল। ১৯৮৪ সালে সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক সকল মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হলে লক্ষ্মীপুর ও ফেনী জেলা আলাদা হয়ে যায়। শুধুমাত্র নোয়াখালী মহকুমা নিয়ে নোয়াখালী জেলা পুনর্গঠিত হয়। তখন এ জেলায় উপজেলা ছিল ছয়টি। পরবর্তীতে আরো তিনটি উপজেলার সৃষ্টি করা হয়। হাতিয়া উপজেলার কিছু অংশ জেলার মূল ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত থাকলেও বৃহত্তর অংশ (মূল হাতিয়া) এর চতুর্দিকে মেঘনা নদী দ্বারা বেষ্টিত একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা।[৪] কল্যান্দি জমিদার বাড়ি অরুণ চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় এয়াকুব আলী ব্যাপারী জামে মসজিদ, সোনাপুর কমলা রাণীর দীঘি কল্যান্দী সার্বজনীন দুর্গা মন্দির গান্ধি আশ্রম নিঝুম দ্বীপ নিঝুম দ্বীপ জাতীয় উদ্যান নোয়াখালী জিলা স্কুল নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ নোয়াখালী পাবলিক লাইব্রেরী, মাইজদী[১৫] নোয়াখালী সরকারি কলেজ নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, নোয়াখালী ফকির ছাড়ু মিজি (রহ.) সাহেবের দরগাহ, মাইজদী[১৫] বজরা শাহী মসজিদ বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর, সোনাইমুড়ি বেগমগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ মহাত্মা গান্ধী জাদুঘর মাইজদী কোর্ট বিল্ডিং দীঘি মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল, চর জব্বর রমজান মিয়া জামে মসজিদ শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম সপ্তগাঁও আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় স্বর্ণ দ্বীপ মুছাপুর ক্লোজার চেয়ারম্যানঘাট ঠাকুর রামচন্দ্র দেবের সমাধি আশ্রম, চৌমুহনী সোনাইমুড়ী বড় মসজিদ আতাউর রহমান –– টিভি অভিনেতা। আনিসুল হক –– রাজনীতিবিদ। আবদুশ শাকুর –– একুশে পদক প্রাপ্ত কথা সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক এবং গোলাপ বিশেষজ্ঞ। আবদুল মালেক উকিল –– আইনজীবি এবং রাজনীতিবিদ। আবদুল হাকিম –– মধ্যযুগীয় কবি। আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক –– প্রাক্তন সেনাপ্রধান আবুল কালাম আজাদ –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। আমিনুল হক (অ্যাটর্নি জেনারেল) –– প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল। আর্জুমান্দ বানু –– রাজনীতিবিদ। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল –– একুশে পদক প্রাপ্ত সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব এবং কিশোর বীর মুক্তিযোদ্ধা। আয়েশা ফেরদাউস –– রাজনীতিবিদ। এ এইচ এম তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী –– স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত চিকিৎসক। এ এস এম শাহজাহান –– প্রাক্তন পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা। এ টি এম শামসুজ্জামান –– অভিনেতা। এইচ এম ইব্রাহিম –– রাজনীতিবিদ। ওবায়দুল কাদের –– রাজনীতিবিদ। কবীর চৌধুরী –– শিক্ষাবিদ, প্রাবন্ধিক এবং অনুবাদক। কামরুল আহসান –- বর্তমানে রাশিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত।। সরকারের একজন সচিব। পূর্বে কানাডা ও সিংগাপুরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। চিত্তরঞ্জন সাহা –– প্রকাশক এবং বাংলা একাডেমী বই মেলার উদ্যোক্তা। জহুরুল হক –– আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম শহীদ। জুয়েনা আজিজ –– প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক। তবারক হুসাইন –– কূটনীতিবিদ। প্রণব ভট্ট –– গীতিকার এবং ঔপন্যাসিক। ফারাহ মাহবুব –– বিচারপতি। ফেরদৌসী মজুমদার –– টিভি অভিনেত্রী। বদরুল হায়দার চৌধুরী –– আইনবিদ এবং প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি। মঈন উদ্দিন আহমেদ –– প্রাক্তন সেনাপ্রধান। মওদুদ আহমেদ –– রাজনীতিবিদ। মামুনুর রশীদ কিরন –– রাজনীতিবিদ। মালেক আফসারী –– চলচ্চিত্র পরিচালক। মাহফুজ উল্লাহ –– লেখক, সাংবাদিক, টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব এবং পরিবেশবিদ। মাহবুবুর রহমান –– রাজনীতিবিদ। মাহমুদুর রহমান বেলায়েত –– মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন সংসদ সদস্য। মুনীর চৌধুরী –– শহীদ বুদ্ধিজীবী। মোতাহের হোসেন চৌধুরী –– শিক্ষাবিদ এবং লেখক। মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী –– শহীদ বুদ্ধিজীবী। মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী –– চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার এবং নাট্য নির্মাতা। মোরশেদ আলম –– রাজনীতিবিদ। মোহাম্মদ আবুল বাশার –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ। মোহাম্মদ রুহুল আমিন –– বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। মোহাম্মদ শরীফ –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা। noakhali feni raipur bangladesh dhaka chottogram chandpur chowmuhon, noakhali bivag chai, obaidul quader, obaidul kader, noakhali news, noakhali khobor