У нас вы можете посмотреть бесплатно গীতিকবিতা বা লিরিক : এর সংজ্ঞা বৈশিষ্ট্য প্রকরণ| ড. হাসান অরিন্দম или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
কবিতার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য উল্লেখপূর্বক এর শ্রেণি বিভাগ আলোচনা কর। সাধারণভাবে গীতিকাব্য বা লিরিক বলতে আমরা গীতিমূলক ছোট কবিতাকে বুঝে থাকি। কবির একান্ত ব্যক্তিগত আবেগ অনুভূতি যখন সহজ সাবলীল গতিতে সংগীতমুখর হয়ে আত্মপ্রকাশ করে তখনই গীতি কবিতার জন্ম। আধুনিক গীতিকবিতায় লায়ারের ব্যবহার নেই তবু এর নাম লিরিক। গীতিকবিতা ব্যাপক অর্থে ছোট কবিতা যার মধ্যে গান নেই। প্রাচীন গ্রিসে লায়ার বা বীনার সাহায্যে লিরিকা গাওয়া হতো এর নাম লিরিক। এখন অবশ্য গীতিকাবিতার সঙ্গে বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার নেই তবু এর নাম গীতিকবিতা বা লিরিক। তবে আজও গীতিকবিতার সঙ্গে সঙ্গীতের যোগসূত্র নষ্ট হয়নি। রবীন্দ্রনাথের বহু কবিতা একাধারে গান ও কবিতা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেন, যাহাকে আমরা গীতিকাব্য বলিয়া থাকি অর্থাৎ যাহা একটুখানি মধ্যে একটু মাত্র ভাবের প্রকাশ, ওই যেমন বিদ্যাপতির : এ ভরা বাদর মাহ ভাদর / শূন্য মন্দির মোর। গীতি কবিতার প্রধান চারটি বৈশিষ্ট্য হলো ১. আন্তরিকতাপূর্ণ অনুভূতি ২. অবয়বের স্বল্পতা ৩. সংগীত মাধুর্য বা সংগীতময়তা ৪. গতিসাচ্ছন্দ অর্থাৎ সহজ সাবলীল গতি। ৫. শব্দ ও ছন্দের সুসংগতির সাহায্যে ব্যক্তি চেতনার সার্থক শিল্পরূপ দান। গীতিকবিতাকে ভাবো আঙ্গি কত দিক থেকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যেতে পারে গীতি কবিতার প্রধান প্রকরণগুলো নিম্নরূপ: ১. স্তোত্র কবিতা বা ওড ২. গাথা কবিতা বা baland ৩. শোককবিতা বা এলিজি ৪. চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেট ৫. রাখালিয়া কবিতা বা প্যাস্টোরাল ওড ৬. হাইকু