У нас вы можете посмотреть бесплатно আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যু পরবর্তী পরিস্থিতি | Allama Delowar Hossain Saydee | C News или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএসএমইউ) হাসপাতালের চারপাশে জড়ো হতে থাকেন। সোমবার (১৪ আগস্ট) রাত ৮টা ৪০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। পরে হাজারো নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভক্তরা ভিড় করেন হাসপাতালের ডি-ব্লকের গেটের সামনে। হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে নানা স্লোগান দিতে থাকেন তারা। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে থাকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উত্তেজিত নেতাকর্মীদের সামনে রাত ১০ টা ৩৫ মিনিটে কথা বলেন সাঈদীপুত্র মাসুদ সাঈদী৷ তিনি সবার উদ্দেশে বলেন, আপনারা সবাই শান্ত হয়ে বসুন, ধৈর্য ধারণ করুন। আপনারা সবাই মাথায় রাখুন এটি একটি হাসপাতাল। এখানে হাজারো রোগী আছে। আমরা কোন রোগীর ক্ষতির কারণ হতে চাই না। আমরা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে বসে থাকব। কেউ কোন স্লোগান দেবেন না। মনে মনে দোয়া করতে থাকুন। আমরা ভেতরে গিয়ে সব কিছু রেডি করে আপনাদের কাছে আবার ফিরব৷ মাসুদ সাঈদী, তার চাচা ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর দুই পুত্রবধূ হাসপাতালে আসেন মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই। তারা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মরদেহ হস্তান্তরসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে কথা বলছিলেন বলে জানান সাঈদীর আইনজীবী অ্যাড. আব্দুর রাজ্জাক। মরদেহ কখন হস্তান্তর করা হবে এ বিষয়ে কিছু জানেন কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে এই আইনজীবী বলেন, আমরা কিছুই জানি না। বিস্তারিত জানা যাবে তার সন্তান ও পুত্রবধূরা বাইরে এলে। তারাই সব কিছু জানাবেন। ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার বলেন, সাঈদীর বড় ছেলে দেশের বাইরে আছেন। তিনি রওনা হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে জানাজার সময় ও স্থান জানানো হবে। রাত যত বাড়ছে হাসপাতালে উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে উত্তেজনা তত বাড়তে দেখা যাচ্ছে। কিছুক্ষণ পরপরই তারা নানা স্লোগান দিচ্ছেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে।