У нас вы можете посмотреть бесплатно ঐতিহ্যবাহী নাটোর রাজবাড়ি। রানী ভবানীর রাজবাড়ি। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#বাংলাদেশ #ইউরোপ #আমেরিকা #আফ্রিকা #ভ্রমণ গাইড #ভ্রমন মানেই শিক্ষা #দেশ পরিচিতি #Country introduction #গ্রাম বাঙলা #Bangladesh #Europe #America #Africa #travel guide #Travel is education #country introduction #Country introduction #Village Bangla #dhaka travel #bangladesh travel #rajshahi travel #sajek #sajak #Cox's Bazar #Sajek #Quakata #Rangamati #dhaka হ্যালো বন্ধুরা আজ আমি এসেছি নাটর জেলার মহারানী ভবানীর রাজ বাড়িতে। আজ আপনাদের জন্য বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো। আশা করি সাথেই থাকবেন এবং ভিডিও ভাল লাগলে সব সময়ের জন্য কমেন্স করে ভুল ত্রুটি দড়িয়ে দিয়ে সাহায্য করবেন। মহারাণী ভবাণী (১৭১৬ - ১৮০২) ইংরেজ শাসনামলে বর্তমান বাংলাদেশের নাটোরের একজন জমিদার ছিলেন। তার পিতা আত্মারাম চৌধুরী এবং মাতা তমাদেবী চৌধুরী রাণী ৷ দান, ধ্যান, শিক্ষা, পানীয় জলের ব্যবস্থা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, চিকিৎসা ও ধর্মীয় কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তার প্রজারা তাকে ‘মহারাণী’ নামে আখ্যায়িত করে। ব্যক্তিগত জীবন ছোট তরফ রাজ প্রাসাদ, রাণী ভবানী রাজবাড়ি বগুড়া জেলার তৎকালীন আদমদিঘী থানাধীন ছাতিয়ান নামক গ্রামে রানী ভবানী জন্মগ্রহণ করেন। খুব অল্প বয়সেই তৎকালীন নাটোরের জমিদার রাজা রামকান্তের সাথে রানী ভবানীর বিয়ে হয়। তার তিন সন্তানদের মধ্যে (২ ছেলে, ১ মেয়ে ) শুধু তারাসুন্দরী জীবিত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রামকৃষ্ণকে দত্তক নেন। ১৮০২ সালে রানী ভবানীর মৃত্যুর পর তার দত্তকপুত্র রামকৃষ্ণ রাজ্যভার গ্রহণ করেন। রামকৃষ্ণের মৃত্যুর পর রাজবাড়ী বড় তরফ ও ছোট তরফ এ দু’ভাগে ভাগ হয়ে যায়। রামকৃষ্ণের দুই সন্তান বিশ্বনাথ (বড় তরফ) শিবনাথ (ছোট তরফ) (নাটোর রাজবাড়ীতে দুইটি তরফ আছে বড় তরফ ও ছোট তরফ)।রাজা শিবনাথের পুত্র রাজা আনন্দনাথ। জমিদারী ১৭৪৮ সালে ১১৫৩ বঙ্গাব্দে রাণী ভবাণীর স্বামী রামকান্ত ইহলোক ত্যাগ করার পর নবাব ‘আলীবর্দি খাঁ’ রাজা রামকান্তের স্ত্রী রাণী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ করেন। একমাত্র কন্যা তারাকে রেখে ৩২ বছর বয়সে পরলোক গমন করেন। তখনকার দিনে জমিদার হিসাবে একজন মহিলা অত্যন্ত বিরল ছিলেন, কিন্তু রাণী ভবাণী রাজশাহীর বিশাল জমিদার কার্য অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নির্বাহ করেন। রাণীর শেষ জীবনে তখকার নাটোর রাজ্যের অধীন ভূমির পরিমাণ ছিল ১২ হাজার বর্গ মাইলেরও অধিক। মোট ১৩৯ পরগনার ১৭৪১৯৮৭ টাকা নবাব সরকারের রাজস্ব ধার্য ছিল। ১৭৩৪ খ্রিস্টাব্দে রাজা রামকান্ত ১৮ বৎসর বয়সে স্বয়ং রাজ্যভার গ্রহণ করেন। তার সময়ে ১৬৪ পরগনা নাটোর রাজ্যের অধিকারভুক্ত হয়। একজন ইংরেজ লেখক হলওয়েল ধারণা দেন যে জমিদারী এস্টেটের বার্ষিক খাজনা ছিল প্রায় ৭ লক্ষ রুপী এবং বার্ষিক অর্জিত রাজস্ব ছিল প্রায় ১৫ লক্ষ রুপী। পরবর্তীতে রাণী ভবানী রঘুনাথ লাহরীর সাথে তারার বিয়ে দেন এবং রাণী ভবানী তার জামাতার হাতে রাজ্যভার অর্পণ করে নবাব সরকার জামাতার নামে জারি করেছিলেন। কিন্তু ১৭৮৮ খ্রিস্টাব্দে সেই প্রিয় জামাতার মৃত্যু হওয়ায় আবার তাকে রাজ্যভার গ্রহণ করতে হয় এবং একমাত্র কন্যা তারা বাল্য বিধবা হয়ে তার সাথে বাস করতেন। দত্তক পুত্র রামকৃঞ্চ রায়ের ঔদাসীন্য হলে তার সম্পত্তি নিলাম হয়ে যায়। রাণী ভবানী বিশাল জমিদারীর মালিক হয়েও সাধারণ বিধবার বেশে থাকতেন। ১৭৮৬ সাল পর্যন্ত নাটোর রাজ্য ছিল ভারতবর্ষের মধ্যে বৃহত্তম জমিদারি। তার রাজত্বকালে জমিদারী বর্তমান নাটোর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, কুস্টিয়া, যশোর, রংপুর এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, মালদহ পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে। এজন্য তাকে অর্ধবঙ্গেশ্বরী বলা হতো। প্রজা সাধারণের কল্যাণের জন্য রাণী ভবানী সুদীর্ঘ ৫০ বছর দক্ষতার সাথে তিনি বিশাল জমিদারী পরিচালনা করেন।