У нас вы можете посмотреть бесплатно এক্সপ্রেসওয়ে ও সেতু বদলে দেয় কোরিয়াকে !! বাংলাদেশ কি সেই পথেই হাঁটছে? Mega Projects in Bangladesh или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
পদ্মাসেতু যখন আমরা করতে প্ল্যান নিয়েছি, তখন বিশ্বব্যাংক থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থা ও গুরুত্বপূর্ণ অনেক ব্যক্তিবর্গই আমাদেরকে তা’চ্ছিল্য করেছে, ফিরিয়ে দিয়েছে। তারা কখনো ভাবেনি বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে এরকম বৃহৎ প্রকল্প করতে পারবে। তারা জানত সামান্য ৫০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গেলেও বাংলাদেশকে সারা বিশ্বের কাছে হাত পাততে হয়। এ দেশের বিপুল ডিগ্রিঅলা বড় বড় অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ এমনকি সাধারণ মানুষও বলেছিল- এটা সম্ভব না। হবে না। বিলাসি প্রকল্প। অ’প্রয়োজনীয়… ইত্যাদি। কিন্তু সকলকে উ’পেক্ষা করে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অদম্য ইচ্ছা ও হার না মানার মানসিকতার কারণেই আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু ( padma bridge ) তে হাত দিয়েছি। এই পদ্মাসেতুর হাত ধরে আবদুল মোনেম এর মত দেশিয় প্রতিষ্ঠান সংযোগ সড়কের কাজ পেল। কাজ শুরুর পর একটি চক্র পদ্মাসেতু নিয়ে গুজব তৈরী করে দুর্নীতির। শুরু হয় তদন্ত। পরবর্তীতে কানাডার আদালত পর্যন্ত গড়ায় বিষয়টি। শেষ পর্যন্ত রায় আসে, কোনো দুর্নীতির প্রমাণ মেলেনি। মজার ব্যাপার হলো, বিশ্বব্যাংকের যে কর্মকর্তাকে দিয়ে দুর্নীতির গুজব তোলা হয়েছিল, সেই কর্মকর্তাই অপর একটি ঘটনায় দুর্নীতির দায়ে বরখা’স্ত হন বেশ কিছুদিন পর। এই একটি সেতু ( setu ) নির্মাণ শুরু হতেই বিশ্ব ব্যাংক এখন আমাদেরকে টাকা সাধে। আমরা পদ্মাসেতু করবই, পারতেই হবে। এই প্রত্যয়ে শুরু হল পদ্মাসেতুকেন্দ্রিক অন্যান্য প্রকল্প। নেয়া হলো পায়রা ( payra deep sea port ) গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রকল্প। ঢাকা থেকে পায়রা পর্যন্ত রেলপথ। এ দেশের কোনো কোম্পানি রেল লাইন নির্মাণ করতে পারে, সেটা কারো ধারণা ছিল না। ম্যাক্স সেটা করে দেখাচ্ছে। হয়ত এখনো তাদের অবস্থান ক্ষুদ্র পরিসরে। হয়ত এক সময় তারাও শুধু বাংলাদেশে নয় বরং সারা বিশ্বে মাথা উচু করবে এই দেশের। আমরা পারি। এটা আমরা জানি। এই সেতুর কাজ শেষ হলে, পায়রা বন্দর হয়ে গেলে, রেলপথে যুক্ত হলে এই অঞ্চল ঘিরে গড়ে উঠবে অসংখ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান। ঢাকা চট্টগ্রাম চার লেনের কাজ হয়ে গেছে। খুব শীঘ্রই এক্সপ্রেসওয়ের কাজও শুরু হবে। ঢাকা মাওয়া বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ের ( Dhaka Mawa expressway ) কাজ দ্রুত চলছে। গাবতলী থেকে নবীনগর দ্বিতীয় এক্সপ্রেসওয়ের কাজও দ্রুত শুরু হবে। এসব উন্নয়নের কথায় অনেকেই বিরক্ত হন। কিন্তু এর প্রভাব অর্থনীতিতে যে কতটা সুফল এনে দিবে সেটা হয়ত আর ৮-১০ বছরের মধ্যেই দেখতে পারবেন। এ দেশে আমরা এখনও এসব প্রকল্পের বিরো’ধিতা করি। অজুহাত দেখাই, খেতে পারি না ব্রিজ দিয়ে কী করব? অনেকে স্যাটেলাইট পাঠানোকে নিয়েও ট্রল করে। এসব কোনো কাজে আসবে না বলে গুজব ছড়ায়। যাদের চিন্তাধারা এমন, সুফল তারাও পাবেন। সময় এখন আমাদের, ঘুরে দাঁড়ানোর। শক্তিশালী বাংলাদেশে যে দক্ষিণ কোরিয়ার মত উত্থান হবে না সেটা কেউ বলতে পারে না। একটি দেশের অর্থনীতি কত দ্রুত পরিবর্তন সম্ভব সেটা দেখিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার এই মহাসড়কটি। আমাদের অবকাঠামোয় ঘাটতি রয়েছে। নতুন এক্সপ্রেসওয়ে করতে গিয়ে বিদ্যমান রাস্তা মেরামতে খরচ করা সম্ভব হয়ত হচ্ছে না। কিন্তু যখন এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে তখন আমূল পরিবর্তন আসতে বাধ্য। অপেক্ষায় নতুন সেই দিনের। তথ্যসূত্রঃ ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম - Defence Research Forum Facebook: / defence.rese. . Website: https://www.defres360.com লিখেছেন: ওয়াসি মাহিন