У нас вы можете посмотреть бесплатно ঐতিহ্যের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বিস্তারিত || History Of Dhaka Medical College Hospital или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ঐতিহ্যের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বিস্তারিত || History Of Dhaka Medical College Hospital ঢাকা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এবং সুনামধন্য মেডিকেল কলেজ। ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি দেশের চিকিৎসা শিক্ষার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ইতিহাস ও গুরুত্ব প্রতিষ্ঠা: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৬ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের যাত্রা শুরু হয়। শিক্ষার মান: প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই কলেজ চিকিৎসা শিক্ষার মান বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষকবৃন্দ এবং আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য উপলব্ধ। চিকিৎসা সেবা: কলেজের সাথে সংযুক্ত হাসপাতালটি দেশের সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ততম হাসপাতালগুলির একটি। এখানে দৈনন্দিন হাজার হাজার রোগী চিকিৎসা নেন। গবেষণা: ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা কার্যক্রম চলে। উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন ছাত্র: এই কলেজ থেকে অনেক খ্যাতিমান চিকিৎসক, গবেষক এবং সমাজসেবক বের হয়েছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজে পাওয়া যায়: এমবিবিএস: চিকিৎসা শিক্ষার মূল কোর্স। স্নাতকোত্তর কোর্স: বিভিন্ন চিকিৎসা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ। গবেষণার সুযোগ: বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করার সুযোগ। আধুনিক ল্যাবরেটরি: শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জনের জন্য আধুনিক ল্যাবরেটরি সুবিধা। হাসপাতাল: ক্লিনিকাল ট্রেনিংয়ের জন্য একটি বিশাল হাসপাতাল। লাইব্রেরি: বিশাল একটি লাইব্রেরি যেখানে চিকিৎসা বিষয়ক বিভিন্ন বই এবং জার্নাল পাওয়া যায়। ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তির প্রক্রিয়া ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে হলে বাংলাদেশের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। এই পরীক্ষাটি সাধারণত বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজের ভবিষ্যৎ ঢাকা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষার মান উন্নয়নে আরও বেশি করে কাজ করবে বলে আশা করা যায়। আধুনিক প্রযুক্তি এবং নতুন নতুন শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে এই কলেজ আরও দক্ষ চিকিৎসক তৈরি করবে। মনে রাখবেন: এই তথ্যটি একটি সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। সর্বশেষ এবং সঠিক তথ্যের জন্য কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সুনামধন্য মেডিকেল কলেজ হলেও, বর্তমানে এটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। বর্তমান অবস্থার কিছু উল্লেখযোগ্য দিক: রোগীর চাপ: দেশের সর্বত্র থেকে রোগীদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালটি সবসময় ব্যস্ত থাকে। সীমিত স্থান: বর্ধিত রোগীর সংখ্যার তুলনায় স্থান সীমিত হওয়ায় চিকিৎসাসেবা প্রদানে সমস্যা হয়। পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা: হাসপাতালে আসা-যাওয়ার জন্য রোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের যথেষ্ট কষ্ট করতে হয়। অনুষদ ও কর্মচারীদের সংখ্যা: রোগীর সংখ্যার তুলনায় অনুষদ ও কর্মচারীদের সংখ্যা কম থাকায় চাপ বেড়ে যায়। পরিবেশ: হাসপাতালের পরিবেশ সবসময় পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত নাও থাকতে পারে। আধুনিক যন্ত্রপাতি: সবসময় সর্বশেষ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি না থাকায় চিকিৎসায় কিছুটা সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। সরকার ও প্রশাসনের উদ্যোগ: বিস্তার ও উন্নয়ন: সরকার ঢামেককে আরও বড় ও আধুনিক হাসপাতালে পরিণত করার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে। নতুন ভবন: নতুন ভবন নির্মাণের মাধ্যমে স্থান সঙ্কুলানের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে। যন্ত্রপাতি সংগ্রহ: আধুনিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহের মাধ্যমে চিকিৎসার মান উন্নয়ন করা হচ্ছে। মানবসম্পদ উন্নয়ন: অনুষদ ও কর্মচারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়ন করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক উন্নয়ন: কোভিড-১৯ মহামারী: কোভিড-১৯ মহামারীর সময় ঢামেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। নতুন বিভাগ: বিভিন্ন নতুন বিভাগ যোগ হওয়ার ফলে চিকিৎসা সেবার সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিকভাবে বলতে গেলে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের চিকিৎসা শিক্ষা ও সেবার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তবে, বর্ধিত চাহিদা মেটাতে আরও উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে। #dhakamedical #morgueofbangladesh #bangladeshinews #hospital #medicalcollege #historyofdhakamedical #ঢাকা_মেডিকেল_কলেজ_হাসপাতাল #ঢাকা_হাসপাতাল #মেডিকেল_হাসপাতাল #ইতিহাস #তথ্যচাই