У нас вы можете посмотреть бесплатно পাবনার জোড় বাংলা মন্দির | Jor Bangla Temple Pabna | Famous Hindu Temple In Bangladesh | Ronger Desh или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
#famous_hindu_temple #pabna_jor_bangla_temple #documentary পাবনা জেলা সদরের রাঘবপুর নামক স্থানে অবস্থিত জোড় বাংলা মন্দির #Jor_Bangla_Temple বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। কোন শিলালিপি না থাকায় জোড় বাংলা মন্দিরের নির্মাতা এবং নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। জনশ্রুতি আছে, ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ব্রজমোহন ক্রোড়ী নামের মুর্শিদাবাদের নবাবের এক তহসিলদার এই জোড় বাংলা মন্দিরটি নির্মাণ করেন। যদি কেউ প্রত্নতত্ত্বের কোন দিক বা বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে এই প্রাচীন নিদর্শন টি আপনাকে উপকারে আসবে। কিভাবে যাবেন? জোড় বাংলা মন্দিরটি পাবনা শহর থেকে মাত্র ২ কিলোমিটারের দূরে রাঘবপুরে অবস্থিত। দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে পাবনা এসে ২০ থেকে ২৫ টাকা রিকশা ভাড়ায় করে ঘুরে জোড় বাংলা মন্দির আসতে পারবেন। প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো মন্দিরটির দৈঘ্য ১৬ হাত, প্রস্থ ১৪ হাত, উচ্চতা ২২ হাত এবং প্রাচীরের বেড় তিন হাত। মন্দিরটিতে কোনো ছাদ নেই। দোচালা স্থাপত্যরীতিতে মন্দিরের দুই শেষপ্রান্ত উঁচু হয়ে একসঙ্গে মিশেছে। দেয়ালগুলো অত্যন্ত প্রশস্ত হলেও কামরাগুলো খুব ছোট ছোট। দোচালা বাংলোর মতো হওয়ায় মন্দিরটির নাম হয়েছে জোড় বাংলা। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসংখ্য লাল পোড়ামাটির ইট দিয়ে তৈরি মন্দিরটির প্রতিটি ইটের গায়ে অসংখ্য দেব-দেবীর মূর্তি খোদাই করা আছে। তবে ছাদের ঠিক নিচ দিয়ে তিন দিকের ওয়ালে টানা জ্যামিতিক কারুকাজ আছে। সামনের দিকের টেরাকোটাগুলোর একটি বড় অংশ ছাঁচ টেরাকোটা। ইটের বেদীর উপর নির্মিত মন্দিরের সামনে অংশে তিনটি প্রবেশ পথ এবং পথের দুই পাশে দুটি বিশাল স্তম্ভ রয়েছে। এই প্রবেশপথ এক সময় মন্দিরের অন্য অংশের মত টেরাকোটার কারুকার্য্যে পূর্ণ ছিল। জোড় বাংলা মন্দিরের দেয়ালের নকশা এবং টেরাকোটার কাজ দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত কান্তজীউ মন্দিরের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। মন্দিরের পেছন অংশে মন্দির থেকে বের হবার রাস্তা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পাবনা জোড় বাংলা মন্দিরের তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব পালন করছে। কোথায় থাকবেন? পাবনা জেলা সদরে রাত্রিযাপনের জন্য হোটেল প্রবাসী ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল মুন, লাকি হোটেল, হোটেল রোহান, হোটেল পার্ক বোর্ডিং ও হোটেল ছায়ানীড় প্রভৃতি আবাসিক হোটেল রয়েছে। কোথায় খাবেন? পাবনা আব্দুল হামিদ রোডে বেশ কিছু খাবার হোটেল রয়েছে এর মধ্যে স্বাগতম হোটেল এন্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, ছায়ানীড়, মিড নাইট মুন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট উল্লেখযোগ্য।