У нас вы можете посмотреть бесплатно মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অবদান или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса savevideohd.ru
১৯৯১ সালে নির্বাচনে জিতে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হন বেগম খালেদা জিয়া। দায়িত্ব নিয়েই তিনি দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মূল্যায়ণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৯২ সালের ১৫ ডিসেম্বর খেতাবপ্রাপ্ত সকল মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পদক দেয়া হয়। কিন্তু একজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না… তারামন বিবি বীর প্রতীক। ১৯৯৫ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাঁকে খুঁজে বের করে নিজ হাতে পদক পরিয়ে দেন বেগম খালেদা জিয়া। ১৯৯৩ সালে একাত্তরের বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেন বেগম জিয়া। গড়ে তোলা হয় রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ। ২০০১ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা সমুন্নত রাখতে গঠন করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০০২ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা ২০-৬৬% বাড়ানো হয়। ২০০৩ সালে প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারকে রাষ্ট্রীয় অনুদান দেয়া হয়। উদ্যোগ নেয়া হয় বীরশ্রেষ্ঠদের কবরের পাশে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের। ২০০৪ সালে খুলনায় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়াম প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০০৬ সালে বেগম জিয়ার অনুরোধে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের দেহাবশেষ বাংলাদেশে পাঠায় পাকিস্তান। তাঁকে সসম্মানে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শায়িত করা হয়। এসময় ঢাকার প্রতিটি রাস্তার নামকরণ করা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের নামে। বেগম জিয়া মুক্তিযুদ্ধকে নির্বাচনে জেতার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেননি, মুক্তিযুদ্ধ ছিল তাঁর বিশ্বাসের অংশ। #BNP #বিএনপি #গণতন্ত্রপুনরুদ্ধারেরসংগ্রামচলছেচলবে... #ZiaurRahman #জিয়াউররহমান #BegumKhaledaZia #বেগমখালেদাজিয়া #TariqueRahman #তারেকরহমান