ইউনুসের সফল কূটনীতি! রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও আমেরিকার সাথে ব্যালেন্সের পথে বাংলাদেশ? Dr Yunus|Rohynga скачать в хорошем качестве

ইউনুসের সফল কূটনীতি! রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও আমেরিকার সাথে ব্যালেন্সের পথে বাংলাদেশ? Dr Yunus|Rohynga

ইউনুসের সফল কূটনীতি! রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও আমেরিকার সাথে ব্যালেন্সের পথে বাংলাদেশ? Dr Yunus|Rohynga তিস্তা ও রোহিঙ্গা নিয়ে ড. ইউনুসের কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় ভারত ও চীনের অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিগত সময়গুলোতে বাংলাদেশ ভারতের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ে চীনের সঙ্গে একধরনের অলিখিত দূরত্ব তৈরি করেছিল। এর ফলে যখন বাংলাদেশ চীনের সাহায্য চাইতে যায়, তখন তা প্রত্যাশিত ফল বয়ে আনেনি। বিশেষ করে তিস্তা প্রকল্প ও রোহিঙ্গা সংকটে চীন বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায়নি। কারণ বাংলাদেশ ভারতের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ায় চীন ছিল অসন্তুষ্ট। রোহিঙ্গা সমস্যা মূলত চীনের স্বার্থরক্ষা করতে গিয়ে মিয়ানমারে সৃষ্ট হয়, যার বোঝা এসে পড়ে বাংলাদেশের উপর। অথচ চীন কখনোই এই সমস্যার সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা নেয়নি, বরং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। একইভাবে, তিস্তা প্রকল্পের একটি বড় অংশ চীন করতে চাইলেও বাংলাদেশ সেটি ভারতকে দেয়, যা চীনের অসন্তুষ্টিকে আরও বাড়িয়ে তোলে। বর্তমানে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অনেকটাই দুর্বল, এবং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ইঙ্গিত স্পষ্ট। এই প্রেক্ষাপটে ড. ইউনুস চীন সফরে যাচ্ছেন যেখানে তিস্তা প্রকল্প ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হতে পারে। চীন যদি তিস্তা প্রকল্প পায়, তাহলে হয়তো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা করবে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, চীনের এখন আরাকানে কতটা প্রভাব রয়েছে? বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব বেশি—এ থেকেই বোঝা যায় রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রকেও পাশে পেতে হবে। জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী টেকনাফ থেকে আরাকান পর্যন্ত করিডোর তৈরি করলে, সেটা যুক্তরাষ্ট্রকে এই অঞ্চলে কৌশলগত অবস্থান নিতে সাহায্য করবে। কিন্তু এতে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়বে। তবে বাংলাদেশ এই অবস্থানকে কৌশলে ব্যবহার করে চীনের কাছ থেকে সুবিধা নিতে পারে — যেমন সহজ শর্তে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চাপ প্রয়োগ। এছাড়া, যদি চীন প্রকল্প হাতে নেয়, ভারত উদ্বিগ্ন হবে এবং প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে চাইবে। সেই চাপ সামলাতে ভারতকে বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দিতে হবে এবং পাল্টা সুবিধা হিসেবে বাংলাদেশ চায় ভারতের ভূমি ব্যবহার করে নেপাল-ভুটানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ। সারকথা, ড. ইউনুস একটি ভারসাম্যপূর্ণ কূটনৈতিক খেলা খেলছেন, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একইসঙ্গে চীন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অবস্থান তৈরি করে সর্বোচ্চ লাভ আদায় করতে চায়। Due to its geopolitical location, Bangladesh holds strategic importance for both China and India. In recent years, Bangladesh leaned heavily toward India, which resulted in an informal distancing from China. This imbalance became evident when Bangladesh sought help from China during critical moments but received little support, especially concerning the Teesta River project and the Rohingya refugee crisis. Interestingly, the Rohingya issue was indirectly created due to China's strategic investments in Myanmar’s Rakhine region, which displaced the Rohingya population into Bangladesh. Yet China remained inactive in solving the crisis and even opposed international proposals on the matter. The current political landscape, however, is shifting. With the interim government not enjoying close ties with India, there is a natural tilt toward China. Dr. Yunus’s upcoming visit to China indicates the possibility of renewed discussions on Teesta and Rohingya issues. The idea is simple: If China is given the Teesta project, it may assist in Rohingya repatriation. But a critical question remains—how much control does China still have over the Rakhine region, which is now influenced by rebel groups and the U.S.? Hence, solving the crisis may require cooperation from both China and the U.S. Moreover, the UN proposal for a humanitarian corridor from Teknaf to Rakhine might allow the U.S. to establish a strategic presence in the region, indirectly countering China’s influence. Bangladesh could use this as leverage: letting China know that unless it cooperates, U.S. presence in Rakhine could expand, threatening China’s trade corridor. Meanwhile, if China gets involved in Teesta, India will likely see it as a security threat, especially near the sensitive Siliguri corridor. To manage this, Dr. Yunus has suggested allowing India to use Bangladeshi ports in exchange for transit routes to Nepal and Bhutan—benefitting all parties. In short, Dr. Yunus is attempting a sophisticated diplomatic balancing act, leveraging Teesta, Rohingya, and regional transit issues to draw benefits from China, India, and the U.S. simultaneously. A strategic move that, if executed well, could redefine Bangladesh’s regional importance. #rohynga_issues_and_UN #rohynga_and_china #dr_yunus_news #teesta_project_and_china #india_and_seven_sisters #shahedin #sorol_kotha #sorol_kothok #bangladesh_india #bangladesh_china #UN_secretary_genaral #তিস্তা_প্রকল্প #তিস্তা_প্রকল্পে_চীন #বাংলাদেশ_ভারত #রোহিঙ্গা_সংকট _ও_জাতিসংঘ #সরল_কথা #সরল_কথক