У нас вы можете посмотреть бесплатно 05-10-25 রবিবার ঋত্বিক-সম্মেলনে পূজনীয় আবিন দাদা খুব সুন্দর আলোচনা করলেন। সবাই শুনবেন। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আজকের (ইং-০৫/১০/২৫, রবিবার) ঋত্বিক-সম্মেলনে আলোচ্য বিষয় ১) এখন থেকে নতুন পরিচালক মন্দিরের কোডে কত টাকা জমা আছে ঘরে বসেই জানতে পারবেন সৎসঙ্গ ওয়েবসাইট থেকে। এবং ফান্ড withdraw রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারবেন। পরিচালকের সকল details ফিলানথ্রোপি তে জমা দিতে হবে। ২) এখন থেকে ঋত্বিক দাদা ঘরে বসেই তার ঋত্বিকি কত আছে জানতে পারবেন এবং ঘরে বসেই ফান্ড withdraw request পাঠালে তার একাউন্ট এ ফান্ড ট্রান্সফার হয়ে যাবে। ৩) বাড়িতে সৎসঙ্গের বা মাতৃ সম্মেলনের প্রণামী যেটা সমষ্টিগত সেটা কখনোই ফর্ম fill up করে জমা দেওয়ার সময়(C) কথাটা লিখতে হবে আর ব্যক্তিগত প্রণামী হলে(I) কথাটা লিখতে হবে। I=Individual C=Collective ৪) মন্দিরের প্রণামী কখনোই মন্দির পরিচালক এর ফ্যামিলি কোডে বা ব্যক্তিগত কারো একাউন্ট এ জমা করা যাবে না। ৫) ৫০ জন ১০০ জন যারাই অর্ঘ্য দিবে প্রত্যেকের নামে অর্ঘ্য প্রস্বাস্তি বের করতে হবে। সব অর্ঘ্য বা প্রণামী যেটা কালেকশন করা হয়েছে সেটা কখনোই একজনের নামে জমা করা যাবে না। সৎসঙ্গ হোক বা মাতৃ সম্মেলন প্রণামী হোক। ৬) পুজ্যপাদ অবিন দাদা,বললেন আগামী দিনে সব মন্দিরের কোডে সব রকম অর্ঘ্য অনলাইন ইষ্টভৃতি পোর্টালের মাধ্যমে জমা করা যাবে খুব শীঘ্রই সেটির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ৭) মন্দিরের বাক্স প্রণামী জমা করার সময় ফ্যামিলি কোডের জায়গায় ওই মন্দিরের কোড লিখে জমা করতে হবে। যেমন -SMMLD ৮) আর মন্দির মেইনটেইন এর অর্ঘ্য জমা করার সময় ফ্যামিলি কোড দিয়ে জমা করতে হবে। ৯) i) ইষ্টভৃতি বাদে সারা বছরে যদি কেউ ১০ হাজার অর্ঘ্য জমা দেয় তাহলে একটি পরিচয় পত্র দিতে হবে যেমন আধার ভোটার পাসপোর্ট প্যান ইত্যাদি। ii) সারা বছরে ২ লক্ষ টাকার অর্ঘ্য জমা হলে পরিচয় পত্র +ডিক্লারেশন অর্ঘ্য জমা দিতে হবে। iii) সারা বছরে ১০ লক্ষ টাকার বেশি অর্ঘ্য জমা দিলে পরিচয় পত্র+ডিক্লারেশন+source of ইনকাম দিতে হবে। এগুলো না দিলে কোনো অর্ঘ্য জমা হবে না। ১০) যে কোনো উৎসব করতে হলে উৎসব কমিটি করতে হবে তারপর রিসোলিউশন বানিয়ে একটা কারেন্ট একাউন্ট খুলতে হবে তারপর সব অর্ঘ্য ওই ব্যাংক একাউন্ট এ জমা হবে তারপর সেখান থেকে তুলে খরচ করতে হবে এবং হিসাব দেওঘরে জমা করতে হবে। উৎসব হয়ে গেলে ওই কারেন্ট একাউন্ট ক্লোস করে দিতে হবে। ১১) এখন থেকে ঋত্বিক দাদা অনলাইন দীক্ষা পত্র ফর্ম fill up করতে পারবেন। সঙ্গে সঙ্গে সিরিয়াল নাম্বার জেনারেট হয়ে যাবে এবং তার নামে ইষ্টভৃতি জমা করার সময় ওই সিরিয়াল নাম্বার লিখে দিতে হবে। ১২) সব details আলোচনা পত্রিকাতে দেওয়া হবে আপনারা পড়ে নিতে পারবেন। ১৩) পুজ্যপাদ অবিন দাদা বললেন আরও details জানতে হলে দেওঘর ফিলানথ্রোপি অফিসে এসে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে। ১৪) প্রতিটি মন্দিরে সকাল সকাল সন্ধ্যা ৬২ টি পরিবারের প্রার্থনার লিস্ট তৈরী করতে বললেন। ১৫) এবং প্রতিটি পরিবারের একজনকে হারমোনিয়াম বাজানো শিখতে বললেন। ১৬) প্রত্যেক উপযোজনা কেন্দ্রে ভোর বেলা সকলকে নিয়ে সমবেত প্রার্থনা করতে হবে। ১৭) মন্দিরে আমি যদি একমাস নিয়মিত প্রার্থনা তে যায় তাহলে উপযোজনা কেন্দ্রের আশে পাশে পাড়ার সকল গুরুভাই বোন মিলে প্রার্থনা করার লোক পেয়ে যাবো। ১৮) সৎসঙ্গ দের ঘন্টার মধ্যে শেষ করতে বললেন *খুব আনন্দ হলে ২ ঘন্টা করা যেতে পারে*। ১৯) সৎসঙ্গ শেষ করার পর প্রয়োজন হলে কর্মী দের বক্তৃতা দেওয়ার জন্য ধ্বনি দিয়ে শেষ করে সাধারণ সভা করা যেতে পারে। নতুন কেউ বক্তৃতা দিতে পারবেন।দেওঘর ঠাকুরবাড়িকে অনুসরণ করতে বললেন তিনি ******এই কথা গুলো পুজ্যপাদ অবিন দাদা আজ বললেন ঋত্বিক সম্মেলন এ** #deoghar #satsang #malda #satsangdeoghar #priyotosh