Русские видео

Сейчас в тренде

Иностранные видео


Скачать с ютуб স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি,কিভাবে চারা তৈরী করবেন,জমিতে চারা রোপন,সার প্রয়োগ,ফল সংগ্রহ,বিস্তারিত জানুন। в хорошем качестве

স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি,কিভাবে চারা তৈরী করবেন,জমিতে চারা রোপন,সার প্রয়োগ,ফল সংগ্রহ,বিস্তারিত জানুন। 2 года назад


Если кнопки скачивания не загрузились НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru



স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি,কিভাবে চারা তৈরী করবেন,জমিতে চারা রোপন,সার প্রয়োগ,ফল সংগ্রহ,বিস্তারিত জানুন।

বিদেশি সবজি স্কোয়াশ বিগত কয়েক বছর থেকে বাংলাদেশে চাষ হচ্ছে। এটি দেখতে অনেকটা শশার মত মনে হয় কিন্তু আকার-আকৃতি একটা বড় মিষ্টি কুমড়ার সমান পর্যন্ত হতে পারে । বারি স্কোয়াশ-১ একটি উচ্চ ফলনশীল জাত। পরাগায়নের পর থেকে মাত্র ১৫-১৬ দিনেই ফল সংগ্রহ করা যায়। নলাকার গাঢ় সবুজ বর্ণের ফল। গড় ফলের ওজন ১.০৫ কেজি। এ জাতের জীবনকাল ৮০-৯০ দিন।   স্কোয়াশ চাষের জন্য বেলে-দোআঁশ মাটি বেশ উপযুক্ত। বসতবাড়ি ও চরেও এর আবাদ সম্ভব। শীতকালীন চাষাবাদের জন্য সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বীজ বপন করা হয়। তবে আগাম শীতকালীন ফসলের জন্য আগস্ট মাসের মাঝামাঝি থেকে সেপ্টেম্বর মাসে জমিতে সরাসরি বীজ বপন করা হয়। শতক প্রতি ১০ গ্রাম বীজ লাগতে পারে। সার প্রযোগ ও সেচ: ·         চারা রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বে মাদা প্রতি গোবর ১০ কেজি, টিএসপি ৬০ গ্রাম, এমওপি ৫০ গ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড ৮ গ্রাম ·         চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর মাদা প্রতি ৩০ গ্রাম ইউরিয়া ও ২৫ গ্রাম এমওপি; ·         চারা রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে সাধারণত স্কোয়াসার দেওয়ার পর হালকা সেচ দিয়ে মাটি ভিজিয়ে দিতে হবে।স্কোয়াশ গাছ সপ্তাহে ২ ইঞ্চি পানি শোষণ করে থাকে। তাই প্রয়োজনে সেচ প্রদান করতে হবে।   মালচিং: স্কোয়াশ চাষে মালচিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চারা টিকে গেলেই গোড়ার চারপাশে মালচিং করলে তাপমাত্রা ঠিক থাকে এবং মাটি আর্দ্রতা ধরে রাখে। বিষয়টি স্কোয়াশের ফলন আগাম ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অন্যান্য পরিচর্যা ও করণীয়ঃ ·         জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। ·         গাছের গোড়ার দিকে বের হওয়া ছোট ছোট শোষক শাখা ভেঙ্গে দিতে হবে। শোষক শাখা গাছের বৃদ্ধিতে বাধা দেয় ও ফলন কমিয়ে দেয়। ·         চারা বের হওয়া থেকে ৫ দিন পর পর সাদা মাছি বা জাব পোকা দমন করতে হবে। । ·         মাছি পোকা দমনে সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ ব্যবহার করতে হবে। ·         কৃত্রিম পদ্ধতিতে পুরুষ ফুলের রেণু স্ত্রী ফুলের উপর ছড়িয়ে দিলে উৎপাদন বাড়বে। বীজ রোপণের অল্প দিনের মধ্যেই গাছ বেড়ে ওঠে এবং রোপণের ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই গাছে ফুল আসে। পরাগায়নের ১০-১৫ দিনের মধ্যে ফল সংগ্রহ করতে হবে। বীজ লাগানো থেকে ফল তুলতে সময় লাগে দুই আড়াই মাস। ফুল ও ফল দেখতে অনেকটা মিষ্টি কুমড়ার মতো। ৫৫-৬০ দিনের ভিতর স্কোয়াশ বাজারজাত করা যায়।হেক্টর প্রতি স্কোয়াশের গড় ফলন ৪৫-৫০ টন। জাত ভেদে সময় কম বেশি হতে পারে। উৎপাদিত ফসলের পরিমাণঃ ১ বিঘা ( ৩৩ শতাংশ ) জমি থেকে এক মৌসুমে ২২০০ টি সামার স্কোয়াশ গাছ পাওয়া যায়। একটি গাছে গড়ে ১২-১৬ কেজি ফল হয় যায় এক বিঘা জমিতে প্রায় ২৪,০০০ কেজি । কোন কোন সময় ফলের সাইজে উপর মোট উৎপাদন কম বেশি হতে পারে। প্রতি বিঘা জমিতে স্কোয়াশ উৎপাদনের জন্য খরচ হয় ৯-১০ হাজার টাকা। কিন্তু ১ বিঘা জমি থাকে মুনাফা হয় ৬০-৭০ হাজার টাকা। #স্কোয়াশ_চাষ_পদ্ধতি স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি, স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি, স্কোয়াশ চাষ, স্কোয়াশ চাষ চাষ পদ্ধতি, স্কোয়াশ, স্কোয়াশ চাষ, চাষ পদ্ধতি, টবে স্কোয়াশ চাষ, কিভাবে স্কোয়াশ চাষ করবেন, আধুনিক পদ্ধতিতে স্কোয়াশ চাষ, টবে স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি, স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি?, সবজি চাষ পদ্ধতি, হাইব্রিড স্কোয়াশ চাষ, কেন স্কোয়াশ চাষ করবেন, স্কোয়াশ চাষের পদ্ধতি, স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি, টবে স্কোয়াশ চাষ করার পদ্ধতি, টবে স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি, স্কোয়াশ কেন চাষ করবেন, টবে স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি ও পরিচর্যা, হলুদ স্কোয়াশ চাষ পদ্ধতি

Comments