У нас вы можете посмотреть бесплатно inside scene of cumilla cantonment | ক্যান্টনমেন্টের অভ্যন্তরীণ দৃশ্য | কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
inside scene of cumilla cantonment | ক্যান্টনমেন্টের অভ্যন্তরীণ দৃশ্য | কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর এই এলাকার উপর সামরিক চেইন বজায় রাখার জন্য ব্রিটিশ ক্রাউন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী এটা ব্যবহার করে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেনানিবাস কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম ক্যান্টনমেন্ট। দর্শণীয় স্থান সমূহঃ ১। ওয়ার সেমেট্রি, ২। রুপসাগর, ৩। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ৪। রাণীর বাংলো পাহাড়, ৫। ধর্মসাগর ও সবুজ অরণ্য পার্ক , ৬। বিনোদন কেন্দ্র ফান টাউন, ৭। ইকোপার্ক, ৮। শাহ সুজা মসজিদ ৯। বার্ড, ১০। ময়নামতি জাদুঘর, ১১। শালবন বিহার, ১২। ইটখোড়া মুড়া, ১৩। ময়নামতি লালমাই লেকল্যান্ড, ১৪। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্লুওয়াটার পার্ক, ১৫। গোমতী নদীরপাড় ইত্যাদি। কি দেখবেন ও কিভাবে যাবেন? অবশ্যই সকাল ৭ টার মধ্যে বেড়িয়ে পরেন। ঢাকা থেকে বাসে আসলেঃ ঢাকা যাত্রাবাড়ি থেকেএশিয়া ট্রান্সপোর্ট, এশিয়া লাইন বা তিশা ট্রান্সপোর্ট (এসি,নন-এসি দুটুই আছে), কমলাপুর থেকে রয়েল কোচ এয়ার কন্ডিশেন করে আসতে পারেন । রয়েল কোচ অনেক কমফোর্টেবল কিন্তু স্লো। যেকোনটিতে ঊঠে পড়ুন, আসার সময় দেখবেন বুড়িগঙ্গা ব্রিজ, মেঘনা ব্রিজ, দাউদকান্দি ব্রিজ আর দুপাশের রাস্তায় সকালের সুর্যিমামার আলোরশ্মি আপনাকে বিমহিত করবেই । আপনি প্রকৃতিপ্রেমি বিদায় নয়ন জুড়ানোর জন্য অন্য কিছু প্রয়োজন হবে না।। দেখতে দেখতে চলে আসবেন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এসে নেমে যাবেন। ভাড়া নেবে ২০০-২৫০ টাকা পর্যন্ত। ২থেকে ২.৫ ঘন্টা সময় লাগবে। চট্রগ্রাম থেকে বাসে আসলেঃ সৌদিয়া ট্রান্সপোর্টে (এসি,নন-এসি) চড়ে আসবেন কুমিল্লার পাদুয়ার বাজার বিশ্বরোড দিয়ে জাঙ্গালিয়া নেমে যাবে, ভাড়া নেবে ২০০-২৫০ টাকা। ২.৫থেকে ৩ ঘন্টা সময় লাগবে। চট্রগ্রাম বাসীদের কুমিল্লা-চট্রগ্রামে রোডের আশে পাশের দৃশ্য বর্ণনা করে দিতে হবে না, অপূর্ব সুন্দর এই পথের দু দিক। যাই হওক, জাঙ্গালিয়া নেমে চলে আসবেন টমছমব্রিজ অটুতে করে ৫টাকা নিবে।। আপনারা যাবেন এই ক্রমানুসারেঃ ফান টাউন, ইকোপার্ক, ধর্মসাগর ও সবুজ আরন্য পার্ক, গোমতী নদীরপাড়। নিচের বর্ণানা অনুসারে। ট্রেনে করে আসলেঃ কুমিল্লা স্টেশন আসতে পারবেন ঢাকা, সিলেট, চট্রগ্রাম, চাঁদপুর, নোয়াখালী ইত্যাদি স্থান থেকে, কুমিল্লা নেমে চলে আসবেন অটো-রিক্সা বা রিকশা করে কান্দিরপাড়, তার পর যাবেন নিচের বর্ণনা অনুসারে ভাড়া নিবে ১০ টাকা প্রতিজন। ট্রেন ভাড়া সম্পর্কে রেলওয়ে স্টেশনের নিজস্ব ওয়েব সাইট হতে জেনে নেবেন। ১। ওয়ার সেমেট্রিঃ ১৯৪১-১৯৪৫ সালের ২য় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ৭৩৭ জন সৈনিকের সমাধি ক্ষেত্র ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট, সেনাবাহিনী দ্বারা পরিচালিত। সর্ব সাধারনের জন্য উন্মুক্ত এই স্থানটি নয়নাবিরাম। সবুজ বনানী আর ফলে ফুলে ভরা বাগানও বিশাল আকারের স্তম্ভ। আচর্য ও লক্ষণীয় বিষয় এই যে, বেশির ভাগ সৈনিকের বয়স ছিল ২০ থেকে ২২ বছর। জীবনের শুরুটা যখন ঠিক তখনই যুদ্ধে মহীয়ান বীর সৈনিক। যাবেন যেভাবেঃ ঢাকা থেকে আসলে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট নেমে দেখবেন তিন রাস্তার মোড়, এই মোড়ের দক্ষিনে সুপার মার্কেট এর বিপরীত (উত্তর) দিকের রাস্তা ধরে অর্থ্যাৎ সিলেটগামী রোডে ১০ মিনিটের মত হাঠলে পৌঁছে যাবেন ইংরেজ কররস্থান (এখানকার লোকজনের কাছে এই নামে পরিচিত) বা ওয়ার সিমেন্ট্রি। ক্যান্টনমেন্ট নেমে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করলেই দেখিয়ে দেবে। অটো-রিক্সা করে গেলে প্রতিজন ৫ টাকা করে নিবে। কুমিল্লা কান্দির পাড় থেকে আসলেঃ সিএনজি করে শাসনগাছা (ভাড়া ১০ টাকা), শাসনগাছা থেকে মাইক্রোবাস বা লেগুনা করে ক্যান্টনমেন্ট (ভাড়া ১০ টাকা) সরাসরি কান্দিরপাড় হতে যাওয়া যাবে না, পার্সোনাল গাড়ী ব্যতীত। ২। রুপসাগরঃ এই স্থানটা সেনাবাহিনীর নিজস্ব নির্মাণ, খুব সুন্দর একটা জায়গা, বিকেল বেলা দেখতে বেশি ভাল লাগে, আগে দেখলেও সমস্যা নেই খারাপ লাগবে না । যাবেন যেভাবেঃ কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট নেমে দেখবেন তিন রাস্তার মোড়, এখান হতে পশ্চিম দিকের রাস্তা বা ঢাকা দিকের রাস্তা ধরে ১০ মিনিট হেঠে যাবেন নাজিরা বাজার, সেখান থেকে সেনাবাহীনি চেক আপ পোস্ট এর ভিতর দিয়ে বা আর একটু সামনে গেলে দক্ষিন দিকের রাস্তা ধরে এগুলে পৌঁছে যাবেন , ৫ মিনিট লাগবে।। লেগুনায় গেলে নাজিরা বাজার নামিয়ে দেবে ৫ টাকা নিবে। বলে দিবেন যেন নাজিরা বাজার নামায়। প্রয়োজনে লোকজের সাহায্য নিয়ে যেতে পারবেন।। ৩। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরঃ এখানে কুমিল্লা সেক্টর সহ মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস সম্বলিত জাদুঘর রয়েছে, এসেছেন যেহেতু দেখে যাবেন অবশ্যই। যাবেন যেভাবেঃ কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট নেমে দেখবেন তিন রাস্তার মোড়ে সেনাবাহিনী জামে মসজিদ, এর পাশের সেনা বাহিনী চেক পোস্ট এর সামান্য ভিতরে এই জাদুঘরটি। ৪। রাণীর বাংলো পাহাড়ঃ এখানে ময়নামতি পাহাড়ের উপর রানীর বাংলোটির অবস্থান, এখন এই স্থানের তেমন জনপ্রিয়তা নেই, তারপর ও সময় নিয়ে ঘুরতে আসলে দেখে যেতে পারেন, পাশে আছে রেশম উন্নয়ন কেন্দ্র, দেখে যেতে পারের কেমন হয় রেশম গাছ কিভাবে তৈরি হয় রেশমি কাপড়ের সুতা। যাবেন যেভাবেঃ ঢাকা থেকে আসলে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট নেমে দেখবেন তিন রাস্তার মোড়, এই মোড়ের দক্ষিনে সুপার মার্কেট এর বিপরীত দিকের রাস্তা ধরে অর্থ্যাৎ সিলেটগামী রোডে ইংরেজ কবরস্থান দেখে সি এন জি বা অটো-রিকশা করে, ময়নামতি পাহাড় বললে নামিয়ে দিবে । জন প্রতি ভাড়া ১০ টাকা বা ৫ টাকা করে নিবে। ৫। ধর্মসাগর ও সবুজ অরণ্য পার্কঃ ত্রিপুরা রাজ্যের অধিপতি মহারাজ ধর্মানিক্য ১৪৫৮ সালে জনগনের পানির সুবিধার জন্য এ দিঘী খনন করেন। দিঘীটির এক পাশে তম্রালিপির পাঠ আছে ফলকে। বিস্রামের জন্য রয়েছে বেদি যা অবকাশ নামে পরিচিত। দিঘিটির বাম পাশে রয়েছে ড.আখতার হামিদ খানের বাংলো যা রাণীর কুটির নামে পরিচিত। এছাড়া ও রয়েছে যার অবদান বাংলা আজ বাংলা নামে পরিচিত এমন কৃতী সন্তান ধীরেন্দ্র নাথ দত্তের বাড়ি, বিপ্লবী অতীন্দ্র মোহন সেনের বাড়ি এবং রয়েছে নজরুল ইসলামের কুমিল্লা জীবনের অনেক স্বাক্ষর। #কুমিল্লাক্যান্টনমেন্ট #বাংলাদেশেরসবচেয়েবড় #cumillacantoment