У нас вы можете посмотреть бесплатно নেত্রকোণা মদন উপজেলায় মিথ্যা মামলা বাড়িঘর ভাঙচুর লুটপাট অসহায় তিনটি পরিবার আজ ঘর ছাড়া। или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
নেত্রকোণা মদন উপজেলায় মিথ্যা মামলা, বাড়ীঘর ভাংচুর লুটপাটে অসহায় তিনটি পরিবার আজ ঘরছাড়া নিজস্ব প্রতিনিধি, নেত্রকোণা নেত্রকোণা মদন উপজেলা নায়েকপুর ইউনিয়নের রাজতলা গ্ৰামের বাবুল মিয়া, শিপা আক্তার ও রিটন মিয়ার পরিবারের সাথে পাশ্ববর্তী গ্ৰাম নোয়াগাঁও এর টিফুল মিয়া পিতা লালু মিয়া ও সেলিম মেম্বার গংদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধ দীর্ঘদিন যাবৎ মামলা মোকদ্দমা চলে আসছিল তারি প্রলস্রুতিতে ২২ জুলাই ২০২৪ইং টিফুল মিয়া ও তার দলবল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বাবুল মিয়ার বাড়ীতে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করে তিনটি বসবাসরত ঘর মাটির সাথে মিশিয়ে দেয় এবং এই দিনে বিকালে টিফুল মিয়া বোন আকলিমা আক্তার জিলুফা (৩৮) স্টোক করে তারপর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে । চালাকি ও চতুরতা করে মিথ্যা সাজানো মামলা করে। মামলা নাম্বার মদন থানার ১১/৯৯,২২জুলাই ২০২৪ইং । কৌশলে অনৈতিক ভাবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সংগ্ৰহ করে । এদিকে টিফুল মিয়া ও সেলিম মেম্বার কর্তৃক হামলার শিকার হয়ে, মার খেয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় শিফা আক্তার ও তার বোন অম্ভিতা,তার বাবা, বাবুল মিয়া ও মাতা মালেহা আক্তার মদন থানায়ে আকলিমা আক্তার টিফুলার মৃত্যুর কারনে হত্যা মামলায় শিফা আক্তারকে তাৎক্ষণিক গ্ৰেফতার করা হয়। অসুস্থ শরীর নিয়ে হাজতবাসে গিয়ে সর্বস্ব খুইয়ে উচ্চ আদালত মাধ্যমে অস্থায়ী জামিন নিয়ে এসে শিখা আক্তার ও তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা বাড়ীতে গিয়ে দেখে বসবাসযোগ্য তিনটি পাকা ও আধা পাকা ঘর ভেঙ্গে চুরমার করে, গরু -বাছুর আসবাবপত্র ,স্বর্ণালঙ্কার সহ মোট অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যায় সেলিম মিয়া(৫২) পিতা মৃত আব্দুর রাজ্জাক,(ছদ্দু), পিপুল মিয়া প্রকাশ (টিপুল মিয়া) , প্রকাশ টিপুল মিয়া প্রকাশ টিপুল মিয়া, পিতা, লালুৃ, ওরফে লাল মিয়া, মোঃ নুরুজ্জামান ভূইয়া, (সাদেক আক্কাস(৬২), পিতা মৃত আব্দুল হেকিম ভূইয়া, মোঃহামিদুল ইসলাম(৩৭), পিতা মৃত আব্দুল হেকিম, মোঃ মোতাহার হোসেন (৩০) পিতা: মোঃ নুরুজ্জামান ভূইয়া সাদেক আক্কাছ, পভের মিয়া (পায়েল) (২৪), পিতা মোঃ সেলিম মিয়া, সর্বসাং নোয়াগাঁও, থানা মদন, জেলা নেত্রকোণা, ও অজ্ঞাতনামা আরো অনেকেই তিনটি ঘর ভেঙ্গে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয় এবং বাবুল সয়ার পরিবার বর্তমানে অসহায় বাবুল মিয়া, শিফা আক্তার ও তার পরিবার প্রায় ৭মাস যাবৎ নিজ বাড়ী ছেড়ে ,গৃহহারা হয়ে অমানবিক দিনযাপন করিতেছে। উল্লেখ্য যে বিগত কিছুদিন আগেও টিপুল মিয়া ও সেলিম গংদের হামলার শিকার হয়ে শিফা আক্তারের অন্তঃস্বত্ত্বা অম্বিতার আক্তারের ৭ মাসের পেটের বাচ্চা আঘাত প্রাপ্ত হয়ে মারা যায়। এব্যাপারে অম্বিতার বড় বোন শিফা আক্তার বাদী হয়ে নেত্রকোণা বিজ্ঞ আদালতে একটা হত্যা মামলা করেছিল যার মামলা নং ১০,জি আর নং,১০ ,৩০/১/২০২৪। টিপুল ও সেলিম গংদের বিরুদ্ধে পেটের বাচ্চা মারার মামলা করাতে ভোক্তভোগী পরিবারের প্রতি টিপুল মিয়া ও সেলিম গংদের আক্রোশ বেড়ে যায়। আর সেই বাচ্চা হত্যা মামলার কাউন্টার মামলা দায়ের করার জন্য ২২শে জুলাই পুনরায় আক্রমন করে টিফুলা শিফা আক্তারের পরিবার কে ফাসানোর জন্য মামলা করে গ্ৰেফতার পূর্বক বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটায় সন্ত্রাসী টিফুল ও সেলিম গং আদালতে মুচলেখা দিয়ে বাড়ি গিয়ে বাবুল মিয়া, শিফা আক্তার এর পরিবারকে প্রাননাশের হুমকী প্রদান করিয়িা আসিতেছে উপযুক্ত বিচার না পেয়ে এক মানবেতর জীবন যাপন করছে শিফা আক্তার ও তার পরিবার। আরোও উল্লেখ থাকে যে টিফুল, সেলিম সুদের ব্যবসা করে সুদের টাকা না দিলে মানুষের গরু বাছুর আসবাবপত্র স্বর্ণালঙ্কার সহ নিয়ে যায় বলে একাধিক অভিযোগ আছে। ভোক্তভোগী পরিবার আমাদের প্রতিনিধির কাছে অভিযোগ করিলে, সরিজমিনে গিয়ে জনে জনে জিজ্ঞাসা ও ভিডিও চিত্রের মাধ্যমে সমস্ত প্রমাণাদি সংগ্ৰহ করে। ভুক্তভোগী পরিবার ভিডিও ফুটেজ এ উল্লেখ করে বলে যে, বর্তমানে তারা টিফুলা আক্তার ও সেলিম মেম্বার গংদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে গৃহহীন অবস্থায়। নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। স্থানীয় প্রশাসন ও অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের কাছে ভোক্তভোগী বাবুল মিয়া ও শিফা আক্তার পিতা বাবুল মিয়ার পরিবারের আকুল আবেদন এই যে, আলোচিত দাঙ্গাবাজ ও লুঠেরা টিপুল মিয়া ও সেলিম মেম্বার গংদের কাছ থেকে পাশবিক নির্যাতন ও নিপীড়নের হাত থেকে আমরা রেহাই পেতে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এর সুবিচার প্রার্থনা করছি। সাংবাদিকদের এক সাক্ষাতে মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এ শারিরিক আঘাত ও স্টোক জনিত কারন দুটোই উল্লেখ আছে ,তাই সেই অনুযায়ী আমরা বিজ্ঞ আদালত চার্জশিট দাখিল করেছি। তদন্তে কোন ভুল ছিলনা । তবে বিবাদী গনের অজোড় আপত্তি থাকলে বিজ্ঞ আদালত পুনরায় তদন্তের দাবি করেন।