У нас вы можете посмотреть бесплатно জাপানের সুইসাইড জঙ্গল ।Unknown Facts about World's 2nd Hunted place | Aokigahara | Japan или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
আওকিগাহারা , জাপানের হনশু দ্বীপের মাউন্ট ফুজির উত্তর-পশ্চিম দিকের একটি বন , যা ৩০ বর্গ কিলোমিটার বিশাল জায়গার উপরে অবস্থিত । এই বনটি মাউন্ট ফুজির শেষ বড় অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সৃষ্টি হয়েছিল । আওকিগাহারার পশ্চিম প্রান্ত শীতকালে বরফে ভরে যায় ফলে পর্যটক ও স্কুল ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং এখানে বেশ কিছু ছোট ও মাঝারি গুহাও রয়েছে । এই অরণ্যটির বেশিরভাগ অংশ আগ্নেয় শিলা দ্বারা গঠিত । তাছাড়া সমস্ত বন জুড়ে আঁকা-বাঁকা লতানো এক বিশেষ ধরণের কাণ্ডযুক্ত গাছে পরিপূর্ন । এই অরণ্যের একটু গভীরে অনেক সময় কম্পাসকেও অদ্ভুত ভাবে কাজ করতে দেখা যায় । বিজ্ঞানীরা মনে করেন এর কারণ হলো এখানে আগ্নেয়শিলার জন্য চৌম্বকীয় ক্ষেতের সৃষ্টি হয় যা কম্পাসকেও খারাপ করে দেয় । এই অদ্ভুত জঙ্গলটি এতো ঘন গাছপালায় ঘেরা থাকার জন্য SEA OF TREES নামেও ডাকা হয় । নারুসাওয়া আইস কেভ , ফুকাগু উইন্ড কেভ ও লেক সাই ব্যাট কেভ নামে তিনটি বৃহদাকার গুহা আছে এই অরণ্যে , যেগুলি আবার অদ্ভুতভাবে বছরের বেশিরভাগ দিন বরফে ঢেকে থাকে । এই বরফ ও চারিদিক ঘন সবুজে ঢাকা অরণ্যের রূপ যে কি ভয়ঙ্কর সুন্দর তা কল্পনা করা যায় না । কিন্তু ১৯৬১ সালের পর এই অরণ্য যেনো মৃত্যু নগরীতে পরিণত হয় । ' সেইচো মাত সুমোটা ' নামে এক জাপানি লেখকের লেখা ' তরঙ্গের ঢেউ ' যার জাপানি নাম - নামি নো তো , উপন্যাসে প্রথম এই অরণ্যের কথা প্রকাশ করেন । তারপর থেকেই এই অরণ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা ব্যাপকভাবে লক্ষ্য করা যায় । এখন এই জায়গাটি Su*c*de forest নামেও ডাকা হয় । বর্তমানে এই অরণ্যেটি বিশ্বের দ্বিতীয় জনপ্রিয় আত্মহত্যা প্রবন এলাকা । ২০০৩ সালে ১০৫ টি মৃতদেহ জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছিল , যা ২০০২ সালে পাওয়া ৭৮ টি মৃতদেহের রেকর্ডকেও ছাপিয়ে যায় । ২০১০ সালে প্রায় ২০০ জনের বেশি জন এই জঙ্গলে আত্মহত্যার চেষ্টা করে , তার মধ্যে ৫৪ জনকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি । ২০১১ সালে আত্মহত্যার হার আরও বেড়ে গিয়েছিলো । তাই ২০১১ সালের পর থেকে জাপানের সরকার আওকিগাহারার সাথে আত্মহত্যার সম্পর্ক হ্রাস করার জন্য সংখ্যা প্রকাশ করা বন্ধ করে দেয় । তবে ঠিক কি কারণে এই জঙ্গলকেই কেন মানুষেরা আত্মহত্যার জন্য বেছে নিতেন তা জানা আজও সম্ভব হয়নি । অদ্ভুতভাবে আত্মহত্যার উপায় ছিল উপন্যাসে লেখা চরিত্র দুটির মতো হয় মাত্রাতিক্ত মাদকসেবন না হয় ফাঁসিতে ঝুলে যাওয়া । ১৯৭০ সাল থেকেই দেশটির সামরিক কর্মী , স্বেচ্ছাসেবক ও সাংবাদিকদের দ্বারা এই জায়গাটি রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিত্যক্ত ঘোষণা করার পরেও আত্মহত্যার প্রবণতা কমানো কোনো ভাবেই সম্ভব হয়নি । বর্তমানে এই জায়গাটিতে যাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ও আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ । তবুও অনেক সত্য অনুসন্ধানকারী এই জঙ্গলে গেছেন দেশটির সরকারের কাছে অনুমতি নিয়ে । তার video link আমি আমার এই video র description এ দিয়ে দেবো । আজ এ পর্যন্তই । এরকমই আরও তথ্য জানতে আমাদের জানার ইচ্ছা চ্যানেলটি subscribe করুন । আর ভিডিওটি ভালো লাগলে share করে অন্যকেও জানার সুযোগ করে দিন । Facebook page link :- https://www.facebook.com/profile.php?... ধন্যবাদ *********** for youtube community guideline I have to removed that link . sorry :(