У нас вы можете посмотреть бесплатно Tarua Sea Beach | Bhola | জলপথের কাব্য 'তাড়ুয়া সী বীচ"| Tarua sea beach | Newera fiction или скачать в максимальном доступном качестве, которое было загружено на ютуб. Для скачивания выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
Tarua Sea Beach | Bhola | জলপথের কাব্য 'তাড়ুয়া সী বীচ"| Tarua sea beach | Newera fiction তারুয়া দ্বীপ হতে পারে দেশের তৃতীয় সমুদ্র সৈকত... পাখির কলতানে মুখর ভোলার তারুয়া দ্বীপ : শীতের সাথে প্রকৃতিতে লেগেছে তার নান্দনিক ছোঁয়া। পাখির কলতানে মুখরিত ভোলার দক্ষিণ আইচা থানার তারুয়া দ্বীপ। ভোলা ব-দ্বীপের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল ঢালচর, কুকরি-মুকরি ও পর্যটন কেন্দ্র তারুয়া বিচে পাখিদের হাট বসেছে। বিচিত্র পাখ-পাখালির মধুময় কলতানে মুখরিত হয়ে উঠেছে এখানকার জনপদ। বছরজুড়ে তারুয়ায় পাঁচ কিলোমিটারজুড়ে হরেকরকম পাখির কলোকাকলীতে সরব থাকলেও শীতে যেন নতুন প্রাণ পায় এ অঞ্চলের পাখিরা। আবার এদের সঙ্গে যোগ হয়েছে সাইব্রেরিয়াসহ পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চল থেকে আগত বিভিন্ন প্রজাতির পাখির দল। ইতিমধ্যে হাজারো প্রকৃতিপ্রেমীককে আকৃষ্ট করেছে তারুয়া দ্বীপের বিচিত্র বর্ণিল পাখিরা। কুকরি মুকরি, কালির টেক, বালুরধুম কালির চর, চর সিরাজ দ্বীপসমূহে শীতের পাখির সমারোহ। হাজারো প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটককে আকৃষ্ট করছে তারুয়া বিচ। চরফ্যাশন উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরত্বে দক্ষিণ আইচা থানার ঢালচর ইউনিয়ন। বঙ্গোপসাগর ঘেঁষে ঢালচর থেকে পূর্বদিকে চর শাহজালাল ও চর আশরাফের মাঝামাঝি বিছিন্ন তারুয়া দ্বীপ। জনমানবহীন গহীন অরণ্যাবৃত তারুয়ার দ্বীপ পাখিদের সবুজ ‘অভয়ারণ্য’। পর্যটন পিপাষু বিভিন্ন মিডিয়ায় তারুয়া বিচ নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি তারুয়া দ্বীপে গত কয়েক বছর থেকে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছে। দক্ষিণ আইচার চর কচ্ছপিয়া থেকে বিভিন্ন ধরনের নৌকা বা ট্রলার বা স্পিডবোটে যাওয়া যায় তারুয়া দ্বীপে। চারদিকে দেখা যায় ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের অপরূপ দৃশ্য। জেলা শহর থেকে দেড়শ কিলোমিটার দূরে এই তারুয়া সমুদ্র সৈকতের অবস্থান। একশত পয়ত্রিশ কিলোমিটার পাকা সড়কের পর পনের কিলোমিটার নৌ-পথ পেরিয়ে সেখানে যেতে হয়। তারুয়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকরা একই সঙ্গে উপভোগ করতে পারেন বিশাল সমুদ্রের বিস্তীর্ণ জলরাশি, নানা জাতের পাখিদের কল-কাকলি, বালুকাময় মরুপথ আর ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের ছায়াঘন মনকাড়া নিবিঢ় পরিবেশে সময় কাটানোর সুযোগ, বৈচিত্রময় প্রাণী আর সাগরের উত্তাল গর্জন সব মিলিয়ে মায়াবী হাতছানী। প্রকৃতি যেন নিজ হাতে দ্বীপটিকে সাজিয়ে তুলেছেন। তবে সেখানে এখনো গড়ে উঠেনি মানুষের বসবাস। এখানে হরিণ ও ভাল্লুকসহ নানা প্রাণী ও দৃষ্টিনন্দন মাটি রয়েছে। সবুজ বৃক্ষের সমারোহ আর পাখিদের কলরবে মুখরিত তারুয়া দ্বীপ পর্যটন এলাকা হিসেবে গুরুত্বের দাবী রাখে। কিন্তু তারুয়া সমুদ্র সৈকতের এই প্রাকৃতিক রূপ-সৌন্দর্যের কথা দেশবাসী তো দুরের কথা ভোলার বহু মানুষের কাছে এখনও অজানা। #তারুয়া_সী_বীচ #চরকুকরিমুকরি #Newera_fiction