У нас вы можете посмотреть бесплатно পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হতে পারে | পেটে গ্যাস হওয়ার কারণ কি | Gas in Stomach How to Remove или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
লিভার গ্যাস্ট্রো-এন্টেরোলজি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ এম. সাঈদুল হক, সহকারী অধ্যাপক, লিভার বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা গ্যাস্ট্রো-লিভার সেন্টার পেটে গ্যাসের সমস্যা খুবই সাধারণ এবং অস্বস্তিকর একটি ব্যাপার। এটি মূলত পরিপাকতন্ত্রে অতিরিক্ত গ্যাস জমার কারণে হয়। এই গ্যাস অন্ত্রে তৈরি হয় যখন খাবার হজম হয়। গ্যাসের কারণ পেটে গ্যাস হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে: খাবার: কিছু খাবার গ্যাসমুক্তির কারণ হতে পারে, যেমন: ডাল, শিম, ছোলা: এই ধরনের শস্যে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে যা হজম করা কঠিন। বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রোকলি: এই সবজিগুলোতে সালফার থাকে যা গ্যাস তৈরি করে। দুগ্ধজাত পণ্য: ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স (দুধ হজম করতে না পারা) থাকলে গ্যাস হতে পারে। চর্বিযুক্ত ও ভাজা খাবার: এই খাবারগুলো হজম হতে বেশি সময় নেয়। মিষ্টি জাতীয় পানীয়: সোডা বা অন্যান্য কার্বনেটেড পানীয়তে গ্যাস থাকে। আর্টিফিশিয়াল সুইটেনার: কিছু মিষ্টি উপাদানে গ্যাস হতে পারে। খাবারের অভ্যাস: দ্রুত খাওয়া বা তাড়াহুড়ো করে খাবার গিললে বাতাস পেটে ঢুকে যায়। কথা বলতে বলতে খেলে বা চুইংগাম চিবালে বাতাস গিলে ফেলার সম্ভাবনা থাকে। কিছু শারীরিক অবস্থা: বদহজম বা কোষ্ঠকাঠিন্য: হজম প্রক্রিয়া ধীর হলে গ্যাস জমতে পারে। ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (IBS): এটি একটি পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা যেখানে পেটে ব্যথা, ফোলাভাব এবং গ্যাসের সমস্যা হয়। ক্রোন'স ডিজিজ বা আলসারেটিভ কোলাইটিস: এই ধরনের প্রদাহজনক অন্ত্রের রোগেও গ্যাস হতে পারে। ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতা: অন্ত্রে ভালো এবং খারাপ ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হলে। ঔষধ: কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে গ্যাস হতে পারে। লক্ষণ পেটে গ্যাসের সাধারণ লক্ষণগুলো হলো: পেট ফোলা: পেট ফুলে যাওয়া এবং টানটান লাগা। পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি: হালকা ব্যথা থেকে শুরু করে তীব্র ব্যথা হতে পারে। ঢেকুর: ঘন ঘন ঢেকুর ওঠা। বায়ু ত্যাগ: মলদ্বার দিয়ে গ্যাস নির্গত হওয়া। পেটে গড়গড় শব্দ: হজমের সময় পেটে শব্দ হওয়া। প্রতিকার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করে গ্যাসের সমস্যা কমানো যায়: ধীরে ধীরে খাবার খান: খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে এবং ধীরে খান। গ্যাস সৃষ্টিকারী খাবার এড়িয়ে চলুন: কোন খাবারগুলো আপনার গ্যাস সৃষ্টি করে, সেগুলো চিহ্নিত করে এড়িয়ে চলুন। পর্যাপ্ত পানি পান করুন: এটি হজমে সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যায়াম: শারীরিক কার্যকলাপ হজম প্রক্রিয়াকে সচল রাখে। ওভার-দ্য-কাউন্টার ঔষধ: কিছু ঔষধ যেমন অ্যান্টাসিড বা গ্যাস কমানোর ঔষধ সাময়িক আরাম দিতে পারে। প্রোবায়োটিক: কিছু প্রোবায়োটিক পেটের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। যদি গ্যাসের সমস্যা খুব বেশি হয়, ব্যথা তীব্র হয় বা অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।