У нас вы можете посмотреть бесплатно মাইথন প্রথম দেখা আধিবাসী মেলা।। Maithan Bus Travel. или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মাইথন প্রথম দেখা আধিবাসী মেলা।। Maithan Bus Travel. #ganotour#bus_travel#maithan_travel#maithan_bus_travel TOUR ORGANIZER CONTACT NO - 86535 12924 ( ফোন করার সময় সকাল ৮ - দুপুর ১২ , বিকেল ৪- রাত ৮) Facebook Page : / 1c3swv5qag Instagram Page : https://www.instagram.com/happy_with_... bus travel maithan maithan travel ganotour maithan fair ganobhraman 🔷ভ্রমণের শেষ দিনে মাইথন: ক্লান্তির মাঝে এক শান্তির ছোঁয়া লম্বা উত্তর ভারত ভ্রমণের শেষ দিন। মনটা খানিকটা বিষণ্ণ—চেনা পথে ফেরার ডাক। কিন্তু ঠিক তখনই আমাদের ভ্রমণ তালিকায় ছিল আরেকটি বিশেষ গন্তব্য—মাইথন। আর এই একটি দিন যেন আমাদের পুরো সফরের রেশটুকু এক অনন্য আনন্দে ভরিয়ে দিল। ভোরবেলা বাস ছাড়ল গয়ার পথ ধরে। পেছনে রয়ে গেল বারাণসীর ঘাট, আগ্রার তাজ, দিল্লির কোলাহল। বাসের জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি প্রকৃতি ধীরে ধীরে বদলে যাচ্ছে। সবুজে মোড়া পথ, হালকা পাহাড়ের আভাস, আর মাঝে মাঝে গ্রামের শান্ত দৃশ্য আমাদের আগলে রাখছিল। মাইথনে পৌঁছতেই চোখে পড়ল বিশাল জলাধার আর পাহাড়ের কোলে বসে থাকা মাইথন ড্যাম। অনেকেই হয়ত জানেন না, এটি বরাকর নদীর উপর গড়া একটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প, কিন্তু পর্যটকদের কাছে এটি এক শান্তিময় প্রকৃতি বিলাস। বাস থেকে নেমেই মনে হলো যেন শহরের কোলাহল, রাস্তাঘাট, ধুলোবালি সব কিছু পিছনে ফেলে প্রকৃতির কোলে এসে পৌঁছেছি। হালকা বাতাস, দূরে জলরাশির কোল ঘেঁষে নৌকা চলার শব্দ—সব মিলিয়ে মনটা জুড়িয়ে গেল। আমরা নৌকাভ্রমণে বের হলাম। নৌকা যখন মাঝজলে, তখন চারপাশে শুধু জল আর আকাশের মিলনরেখা। একপাশে পাহাড়, অন্যপাশে বিস্তৃত ড্যাম-এর সৌন্দর্য—যেন ভ্রমণের ক্লান্ত শরীরে শান্তির এক পরশ। বিকেলের দিকে সূর্য যখন পশ্চিমে ঢলে পড়ছিল, আমরা ড্যামের ধারে কিছুক্ষণ বসে থাকি। কেউ কেউ ছবি তুলছিল, কেউ নিঃশব্দে প্রকৃতিকে উপভোগ করছিল। যেন এই জায়গাটাই আমাদের পুরো সফরের নিঃশ্বাস ফেলার শেষ জায়গা। সন্ধ্যায় বাসে ফিরবার সময় একরাশ প্রশান্তি নিয়ে সবাই ফিরছিলাম। কেউ কিছু বলছিল না, কিন্তু সবাই জানত—এই শেষ দিনটি আমাদের মনে থেকে যাবে সবচেয়ে আপন হয়ে।