У нас вы можете посмотреть бесплатно মেঘালয় ঘুরতে আসলে এই জায়গা ভুলেও মিস করবেন না | Laitlum Canyon & Shillong City Tour | Meghalaya или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
মেঘালয় রাজ্যের শিলং এর স্মিত গ্রামের এর কাছে লাইটলুম গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন (Laitlum Grand Canyon) একটি অসাধারন ভিউ পয়েন্ট। লাইটলুম শিলং শহর থেকে ২২ কিলােমিটার দূরে অবস্থিত একটি ক্যানিয়ন যেখানে সব সময় থাকে মেঘের আনাগােনা। এখানে মেঘেরা গাভীর মতাে চড়ে বেড়ায়। ▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬ Disclaimer: Don't Download & Copy Anything From This Channel. Its a Cyber Crime. All Videos of this Channel is Copyrighted by Md. Shahriar ___________________________________________ For Invitation & sponsorship contact 📧 [email protected] Get connected with me 🙂 Facebook / shahriartraveler Travel Group / 476923664249168 Instagram / sajonshahriar ✅ Make Sure you subscribe to my channel & press the bell icon to get the notifications of my New videos 🔥 _________________________________________________ লাইটলুম অর্থ হলাে আলাের শেষ| এটি হচ্ছে শিলং এর সবচেয়ে উঁচু স্থান, একে জিরাে পয়েন্টও বলা হয়। এই পাহাড়ের শেষ প্রান্ত এটি এবং এর পরেই রয়েছে গিরিখাত। এখানে যাওয়ার পথের পুরাে রাস্তার দুপাশে দেখা মিলবে ধাপ চাষের সােনালী ক্ষেত, মাঝে মাঝে সাদা ছােট জংলি ফুলের কার্পেট, সবুজ ধান ক্ষেত, নানা রঙের বুনাে ফুল আর ভয়ঙ্কর সুন্দর ঝর্ণা। এই ক্যানিয়নের ভিউ পয়েন্টের একেবারে নিচ পর্যন্ত যেতে ভাঙতে হবে প্রায় শ'খানেক সিড়ি| অনেক কষ্ট করে যখন | সিডি বেয়ে নামবেন তখন চারপাশের সবুজ প্রকৃতি, মাথার ওপর ঘুরতে থাকা মেঘ আপনাকে পৌঁছে দেবে এক স্বপ্নের জগতে| শূন্যতার মাঝে মেঘের ভেলায় ভেসে নিজেকে উপলব্ধি করার এমন সুযােগ মেলা সত্যিই ভার৷ এলিফ্যান্ট জলপ্রপাত : এলিফ্যান্ট জলপ্রপাত নামকরণ করা হয়েছে কারণ জলপ্রপাতটির নিকটে একটি হস্তী-আকৃতির পাথর রয়েছে। যদিও এই প্রস্তরটি দীর্ঘদিন আগে একটি ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, কিন্তু নামটি এখনও অটল রয়েছে। জলপ্রপাতটি তিনটি ধাপে রয়েছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে ঐশ্বর্যশালী হল তৃতীয় নির্ঝরটি। নীচেরটি দেখতে হলে একজন দর্শককে বেশ কিছু শ্রেণীবদ্ধ ধাপ নীচে নামা প্রয়োজন। জলোচ্ছাসের শব্দ ও শীতল বায়ু এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করে। শিলং পার্ক বা শিলং ভিউপয়েন্ট : শিলং পরিভ্রমণে গেলে, এই অঞ্চলের সর্বোচ্চ কেন্দ্রে পাড়ি দেওয়াটা সর্বদাই একটি ভালো ধারণা। এখানকার টিলা ও উপত্যকাগুলির দৃশ্য খুবই উত্তেজনাপূর্ণ এবং এখানকার বাতাস লক্ষণীয়ভাবে খুবই সতেজ। গল্ফ লিঙ্ক : এটি ভারতের প্রথম 18-টি গহ্বর যুক্ত গল্ফ ক্ষেত্র। আজকের দিনে, এটি শিলং-এর দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ এবং এই জলপ্রপাতটি অনেক স্থানীয়দের দৈনন্দিন যাতায়াতের পথেই পড়ে। গল্ফ ক্ষেত্রটির, এখানে সেখানে পাইন বৃক্ষ বেড়ে উঠেছে, দেখে মনে হয় যেন এক বিশাল সবুজ গালিচার আলতো ঢালু ঢিবের উপর ঘূর্ণমান রয়েছে। ঔপনিবেশিক যুগের গল্ফ ক্ষেত্রগুলি প্রথম পরিদর্শিত পর্যটকদের ভীষণ আকর্ষণ করে। লৈৎলাম গিরিখাত : লৈৎলামের সুন্দর গিরিখাতটি এক চুড়ান্ত আবশ্যক পরিদর্শনযোগ্য স্থান। গিরিখাতটি, প্রধান শহর থেকে গাড়ির মাধ্যমে গেলে 45 মিনিট সময় লাগে। এটি রাসোং গ্রামের নীচের এক অত্যাশ্চর্য্য দৃশ্য উপলব্ধ করায়। লৈৎলাম গিরিখাতের চূড়া পিকনিকের জন্য মহান জায়গা। দুরুহ-মজ্জার ট্রেকার বা পদভ্রমণকারীরা, গ্রামের নীচে ট্রেক করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইবেন না। লেডি হাইদরি উদ্যান : এই জাপানি শৈলীর উদ্যানটি, ছোট ছোট পুকুরের এক উদার সিঞ্চনে, প্রেমীদের স্বর্গোদ্যান হিসাবে গড়ে তুলেছে। এই উদ্যানটিতে একটি ছোট চিড়িয়াখানা রয়েছে এবং বছরের যেকোনও সময় প্রচুর উৎসাহী শিশুরা খাঁচার মধ্যে থাকা আলস্যময় ভালুকদেরকে একদৃষ্টে দৃষ্টিপাত করে আছে দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও উদ্যানটিতে একটি মিউজিয়াম ও যাদুঘর রয়েছে; যেখানে আপনি পাইথন (ময়াল সাপের) চর্ম, চিতা, হাতির মস্তকের খুলি ও বিরল জীবজন্তুর ছবি দেখতে পেতে পারেন। পুলিশ বাজার : কেনাকাটার এই কেন্দ্রটি শিলং-এর বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এখানকার বেশ কিছু দোকান প্রতীকি মর্যাদা অর্জন করেছে; যেমন – দিল্লী মিষ্টান্ন ভান্ডার, যেখানে জিলিপি বিক্রি হয়। বিক্রেতারা এখানকার ব্যস্ত রাস্তার মোড়ে ডাম্পলিং, সেদ্ধ ডিম, ঠোঙ্গায় মোড়া ভূট্টা ইত্যাদি বিক্রি করেন। শিলং-এর শীতল আবহাওয়ায় এই সমগ্র স্ন্যাকসগুলি আরোও মজাদার বলে মনে হয়। শিলং-এর নিকটবর্তী অন্যান্য বেশ কিছু দর্শনীয় চমৎকার স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে মৌসিনরাম, চেরাপুঞ্জি ও দ্বাকি। চেরাপুঞ্জি, পৃথিবীর সবোর্চ্চ বর্ষণমূখর বা সিক্ত স্থান ছিল, কিন্তু বর্তমানে এই শিরোণাম মৌসিনরাম দ্বারা গৃহীত হয়েছে। দ্বাকি, মেঘালয় ও বাংলাদেশ সীমান্তের উপর আচ্ছাদিত রয়েছে। এটি পাথুরে ও খুবই উষ্ণতম স্থান, কিন্তু একটি বিদেশী মাটির উপর পা স্পর্শ করার প্রলোভনে, দ্বাকি অনেক পরিদর্শককে প্রলুব্ধ করে। শিলং-এ খাবারের সংস্থান শিলং-এর স্থানীয় রান্না পর্ক (শুকরের মাংস), চিকেন (মুরগির মাংস) এবং মাছের দ্বারা প্রভাবিত। রেস্তোঁরাগুলিতে যেমন জিঞ্জার আ্যন্ড স্ক্যাই গ্রিল, কেনমোর এবং শিপ আ্যন্ড ডাইন দারুণ খাবারের অভিজ্ঞতা প্রদান করে। অন্যদিকে শেফ’স মাল্টি কিউজিন রেস্তোঁরা, যুক্তিসঙ্গত মূল্যে দারুণ খাবার পরিবেশন করে। সিসেম তার দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় রান্না এবং ঐতিহ্যগত উপজাতীয় রান্নার খাবারের জন্য পরিচিত। মওলীননোঙ্গ ভিলেজ : এশিয়ার সবচেয়ে “পরিচ্ছন্নময়” গ্রাম হিসাবে পুরষ্কারপ্রাপ্ত, মওলীননোঙ্গ হল- প্রাণবন্ত শিকড়ি-সেতু, প্রতিমান প্রস্তর, জলপ্রপাত ও কিছু বিস্ময়কর হাঁটার রাস্তা সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক আকর্ষণের আয়োজক। শিলং থেকে মওলীননোঙ্গ পর্যন্ত 56 মাইলের দীর্ঘ সফর, প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও শোহরা মালভূমির বেশ কিছু মহীয়ান দৃশ্যকল্প পরিদর্শনের সুযোগ করে দেয়। #laitlum #laitlumcanyon #meghalaya #meghalaytour #shillongcitytour #shillonghotels #shahriarofficial #travelvideo