У нас вы можете посмотреть бесплатно শিবরামপুর রেলওয়ে বর্ডার• রহনপুর• আমনুরা• চাঁপাইনবাবগঞ্জ• রাজশাহী রেলওয়ে সেকশনের সকল রেলওয়ে স্টেশন или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
**Chapter's:- 0:00 শিবরামপুর রেলওয়ে বর্ডার (গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 4:13 রহনপুর রেলওয়ে স্টেশন (গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 12:45 গোলাবাড়ী স্টেশন (নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 15:10 নাচোল রেলওয়ে স্টেশন (নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 18:40 নেজামপুর স্টেশন (নাচোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 22:05 আমনুরা জংশন (সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 31:50 আমনুরা বাইপাস স্টেশন (সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 42:43 মহাডাঙ্গা ব্রিজ (সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 47:07 চাঁপাইনবাবগঞ্জ স্টেশন (সদর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ) 52:47 ললিত নগর স্টেশন (গোদাগাড়ী, রাজশাহী) 1:00:55 কাঁকনহাট রেলওয়ে স্টেশন (গোদাগাড়ী, রাজশাহী) 1:05:43 চব্বিশনগর স্টেশন (গোদাগাড়ী, রাজশাহী) 1:08:46 স্বরমংলা ব্রিজ (গোদাগাড়ী, রাজশাহী) 1:09:40 সিতলাই স্টেশন (দামকুড়া, পবা, রাজশাহী মহানগর) 1:14:35 রাজশাহী কোর্ট স্টেশন (রাজপাড়া, রাজশাহী মহানগর) 1:22:45 রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন (সিরোইল, বোয়ালিয়া, ঘোড়ামারা, রাজশাহী মহানগর) History:- এই ঐতিহাসিক রেললাইনটি ছিল তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পূর্ব বাংলা রেলওয়ের (Eastern Bengal Railway - EBR) একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ, যা আজকের বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছিল। এটি স্থানীয়ভাবে গোদাগাড়ী ঘাট শাখা রেলওয়ে নামে পরিচিত ছিল। ১. লাইনের প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য উনবিংশ শতকের শেষ ভাগ এবং বিংশ শতকের শুরুর দিকে ব্রিটিশ সরকার এবং স্থানীয় ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনে এই রেলপথটি তৈরি করা হয়। এটি মূলত ১৯০৭ থেকে ১৯০৯ সালের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। লাইনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পদ্মা নদীর পশ্চিম তীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ নৌ-বন্দর 'গোদাগাড়ী ঘাট'-কে মূল রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করা। তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল (বিশেষত আজকের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী এবং উত্তর মালদহ) থেকে পণ্য এবং যাত্রী পরিবহনের জন্য এই রেলপথ ছিল অপরিহার্য। ট্রেনগুলো পণ্য এবং যাত্রীদের গোদাগাড়ী ঘাট পর্যন্ত নিয়ে আসত, এরপর যাত্রীরা পদ্মায় ফেরি বা স্টিমারে চড়ে নদী পার হয়ে ভারতের মুর্শিদাবাদের লালগোলা বা ময়া ঘাটে পৌঁছাতেন, যেখান থেকে আবার অন্য রেলপথে যাত্রা শুরু করা যেত। এটি একটি ফেরি লিঙ্ক রুট হিসেবে কাজ করত। এটি ছিল মিটার গেজ (MG) রেলপথ। ২. লাইনের বিস্তার ও গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন এই রেললাইনটি গোদাগাড়ী ঘাট থেকে শুরু হয়ে তৎকালীন আমনুরা জংশন পর্যন্ত প্রায় ২৩ কিলোমিটার বিস্তৃত ছিল। আমনুরা জংশন থেকে এই রেললাইনটি উত্তরে রহনপুর স্টেশনের দিকে যেত, যা পরবর্তীতে আজকের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। নদী পারাপারের এই লাইনের স্টেশনগুলো স্থানীয় জমিদার, যেমন রাজশাহী অঞ্চলের জমিদারদের, এবং ব্যবসায়ীদের পণ্য পরিবহনের জন্য জীবনরেখা ছিল। এই রেলপথের মাধ্যমেই রাজশাহী ও মালদহ অঞ্চলের কাঁচামাল এবং কৃষি পণ্য সহজে দূর-দূরান্তে পৌঁছানো সম্ভব হতো। গোদাগাড়ী ঘাট ছিল সেই সময়কার একটি প্রাণবন্ত নৌ-বন্দর ও বাণিজ্য কেন্দ্র। ৩. রেললাইন বিলুপ্তির পটভূমি এই রেললাইনটির বিলুপ্তি মূলত রাজনৈতিক এবং প্রাকৃতিক উভয় কারণে ঘটে। প্রথমত এবং প্রধানত, ১৯৪৭ সালে দেশভাগের কারণে ভারত ও পূর্ব পাকিস্তানের (পরবর্তীতে বাংলাদেশ) মধ্যে রেল যোগাযোগ বিঘ্নিত হয় এবং এই সীমান্তবর্তী লাইনের গুরুত্ব ও কার্যকারিতা কমতে থাকে। সীমান্তের জটিলতা বেড়ে যাওয়ায় শিবরামপুর বর্ডার পেরিয়ে যোগাযোগ কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। দ্বিতীয়ত, প্রাকৃতিক কারণ: এই লাইনের একটি প্রান্ত যেহেতু পদ্মার তীরে অবস্থিত ছিল, তাই প্রমত্তা পদ্মা নদীর অব্যাহত ভাঙ্গন এবং নদী পথের নাব্যতা কমে যাওয়ায় গোদাগাড়ী ঘাটে ফেরি চলাচল ক্রমশ কঠিন হয়ে ওঠে। এই কারণগুলোর ফলে ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকে বা তার কাছাকাছি সময়ে গোদাগাড়ী ঘাট থেকে আমনুরা জংশন পর্যন্ত এই শাখা লাইনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং একে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। ৪. বর্তমান অবস্থা ও স্মৃতি বর্তমানে গোদাগাড়ী ঘাট রেললাইনটি পুরোপুরি বিলুপ্ত রাজশাহী স্টেশন প্রতিষ্ঠা (১৯৩০): ১৯৩০ সালে সারা-সিরাজগঞ্জ লাইনের একটি শাখা হিসেবে আব্দুলপুর থেকে আমনুরা পর্যন্ত ব্রডগেজ লাইন চালু করা হয়। এই নতুন শাখা লাইনের স্টেশন হিসেবেই বিভাগীয় শহর রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন চালু হয়েছিল। এর ফলে রাজশাহী সরাসরি হার্ডিঞ্জ ব্রিজ হয়ে কলকাতার সাথে যুক্ত হয়। সেই সময় এটিই ছিল এই সেকশনের ব্রডগেজ লাইনে যাত্রার শুরু। ৩. চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত বিস্তার আমনুরা জংশন: আমনুরা স্টেশনটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কারণ এটি মূলত একটি শাখা লাইনের শেষ স্টেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটিই ছিল সেই এলাকা, যেখান থেকে পূর্বে গোদাগাড়ী ঘাট পর্যন্ত পুরোনো মিটার গেজ লাইনটি চালু ছিল (যা পরে বন্ধ হয়ে যায়)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পর্যন্ত লাইন: ১৯৩০ সালে আমনুরা পর্যন্ত লাইন চালু হলেও, এই লাইনটি পরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এই চাঁপাইনবাবগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনটি মূলত এই সেকশনের একটি টার্মিনাস স্টেশন হিসেবে কাজ করে। এই সেকশনটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঈশ্বরদী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ লাইন বা পুরাতন মালদহ–আব্দুলপুর লাইন হিসেবে পরিচিত। আন্তর্জাতিক ট্রানজিট: চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার রহনপুর রেলওয়ে স্টেশন আন্তর্জাতিক রেল ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবেও কাজ করে, যা পণ্যবাহী ট্রেনের মাধ্যমে ভারতের সিঙ্গাবাদ বা অন্যান্য অংশের সাথে সংযুক্ত। ফলে এই রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ সেকশনটি দেশীয় পরিবহনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ৪. আধুনিকায়ন ও বর্তমান চিত্র স্টেশন পুনর্গঠন (২০০৩): Hashtags:- #travel #bangladesh #train #railwaystation #heritage #historical #vlog #rajshahivlogs #ঐতিহাসিক #river #rohonpur #rohanpur #chapainawabgang #amnura #chapai #nawabgang #train #malda #bgb_bangladesh #train ##stationery #রেলওয়ে_চাকরির_খবর #রেলওয়ে #রহনপুর #চাপাই #নবাবগঞ্জ #স্টেশন #আন্তর্জাতিকসংবাদ #আন্তর্জাতিক #বর্ডার #সিমান্ত