У нас вы можете посмотреть бесплатно ৯ শত বছরের বিশ্ব ঐতিহ্য বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদ • UNESCO World Heritage Site Sixty Dome Mosque или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান বাগেরহাট ষাটগম্বুজ মসজিদ ও মসজিদের শহর তৎকালীন খলিফাতাবাদ শহর। Featured Location:- ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাট জাদুঘর ঘোড়া দিঘী Sixty Dome Mosque ইতিহাস:- খলিফাতাবাদ নগর ও তার প্রাণকেন্দ্র ষাট গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ইতিহাসে এক স্বর্ণালী অধ্যায়। এই দুটি স্থাপনা বাগেরহাট জেলার প্রধানতম আকর্ষণ এবং ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। ১. 🕌 ষাট গম্বুজ মসজিদ (Shat Gombuj Mosque) ষাট গম্বুজ মসজিদ সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম স্থাপত্যের এক অন্যতম চিত্তাকর্ষক নিদর্শন। এটি বাংলার সুলতানি আমলের (১৪ শতক) সর্ববৃহৎ মসজিদ। প্রতিষ্ঠাতা ও সময়কাল: এই বিশাল মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা হলেন ইসলাম প্রচারক এবং দক্ষিণ বাংলার শাসনকর্তা খান আল-আজম উলুগ খান জাহান (রহঃ)। তিনি ১৪৩৫ থেকে ১৪৫৯ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। স্থাপত্যশৈলী ও গঠন: এটি একটি আয়তাকার মসজিদ, যা সম্পূর্ণরূপে পোড়া ইটের তৈরি। এর নির্মাণশৈলীতে তুঘলকি এবং জৌনপুরী স্থাপত্যরীতির সুস্পষ্ট প্রভাব দেখা যায়। মসজিদের অভ্যন্তরে মোট ৬০টি পাথরের স্তম্ভ রয়েছে, যা এটিকে ৭টি আইল এবং ১১টি 'বে'-তে বিভক্ত করেছে। মসজিদের চার কোণে চারটি মিনার রয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব কোণের মিনারটি রোশনাই কুঠির নামে পরিচিত, যেখানে উপরে ওঠার সিঁড়ি রয়েছে। নামকরণে বিভ্রান্তি: মসজিদটি 'ষাট গম্বুজ' নামে পরিচিত হলেও, এতে মোট গম্বুজের সংখ্যা ৮১টি। এর মধ্যে ছাদে ৭৭টি ক্ষুদ্র গম্বুজ এবং চার কোণের বুরুজ বা মিনারগুলিতে ৪টি গম্বুজ রয়েছে। কিছু ঐতিহাসিকের মতে, ৬০টি স্তম্ভের উপর ভিত্তি করে অথবা পারস্য শব্দ 'শট' (অর্থ: ছাদ) থেকে বিকৃত হয়ে 'ষাট গম্বুজ' নামকরণ হয়েছে। মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে মোট ১০টি মেহরাব রয়েছে (১১টি 'বে'-এর মধ্যে কেন্দ্রীয় 'বে'-এর উত্তর দিকেরটি ছাড়া সবগুলোতে)। ২. 🏞️ মসজিদের শহর খলিফাতাবাদ (Khalifatabad) খান জাহান আলী (রহঃ) প্রতিষ্ঠিত এই বিলুপ্ত শহরটিই মূলত আজকের বাগেরহাট শহর এবং এর আশেপাশে ছড়িয়ে থাকা ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলির মূল কেন্দ্র। প্রতিষ্ঠা ও নামকরণ: সুলতান নাসিরউদ্দীন মাহমুদ শাহের (১৪৩৫-৫৯ খ্রি.) রাজত্বকালে উলুগ খান জাহান আলী সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে এক বিশাল অঞ্চল জয় করে বন-জঙ্গল পরিষ্কার করে একটি সমৃদ্ধ নগর প্রতিষ্ঠা করেন। বিজিত এই অঞ্চলের নাম তিনি সুলতানের সম্মানে খলিফাতাবাদ রাখেন। এটি তৎকালীন বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ শাহী পুদিনার শহর (Mint Town) হিসেবেও পরিচিত ছিল। নগর পরিকল্পনা: খলিফাতাবাদ একটি পরিকল্পিত শহর ছিল, যা প্রায় ২০ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত ছিল। খান জাহান আলী এখানে অসংখ্য পুকুর (যেমন: ঠাকুর দিঘি বা খাঞ্জেলী দিঘি), রাস্তাঘাট, প্রশাসনিক ভবন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন। ঐতিহাসিক গুরুত্ব: ষাট গম্বুজ মসজিদ, খান জাহানের মাজার, সিঙ্গাইর মসজিদ, নয় গম্বুজ মসজিদ, বিবি বেগনী মসজিদ, চুনাখোলা মসজিদ এবং সাবেকডাঙ্গা মনুমেন্টসহ আরও অনেক প্রাচীন মসজিদ ও স্থাপনা এই খলিফাতাবাদ শহরেরই অংশ ছিল। বিশ্ব ঐতিহ্য: মধ্যযুগীয় এই বিলুপ্ত শহরের অনন্য স্থাপত্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে ইউনেস্কো ১৯৮৫ সালে এটিকে 'ঐতিহাসিক মসজিদের শহর বাগেরহাট' (The Historic Mosque City of Bagerhat) নামে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করে। খান জাহান আলী (রহঃ) ১৪৫৯ সালে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত এই খলিফাতাবাদ রাজ্য শাসন করেন, যা ছিল তাঁর ধর্ম প্রচার ও জনকল্যাণমূলক কাজের কেন্দ্রস্থল। অধ্যায়:- 0:00 ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদের প্রবেশ পথ 4:36 ঘোড়া দিঘী 5:08 ষাটগম্বুজ মসজিদ 6:49 ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদের ভেতরে 12:55 ষাটগম্বুজ মসজিদের ইতিহাস ও ভ্লগ 13:37 বাগেরহাট জাদুঘর Hashtags:- #sixty #dome #mosque #mosjid #travel #historical #unesco #unesco_world_heritage_site #unescoheritagesite #বাগেরহাট #মসজিদ #travel #sixtones #mosjid #masjid #mostpopular #khulna #rupsha #dowa #ইসলামিক_কাহিনী #ইসলাম #ইসলামিক #ইসলামিক_ভিডিও #ইসলামিকভিডিও #গজল #ঐতিহ্য #ঐতিহাসিক #মুসলিম #নিদর্শন #মিডিল #জালসা #ওয়াজ #সৌদি #মুসলিম