নামাজ পড়িনা কিন্তু ঈমান ভালো আছে.....|| মসজিদের ইমামদের ভণ্ডামী скачать в хорошем качестве

নামাজ পড়িনা কিন্তু ঈমান ভালো আছে.....|| মসজিদের ইমামদের ভণ্ডামী

জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ❝রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিরানাহ নামক স্থানে গনীমাতের মাল ও সোনারূপা বণ্টন করছিলেন। এগুলো বিলাল (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু) এর কোলে ছিল। এক ব্যাক্তি বললো, হে মুহাম্মাদ! ইনসাফ করুন। কেননা, আপনি ইনসাফ করছেন না। তিনি বলেনঃ তোমার জন্য দুঃখ হয়, আমিই যদি ইনসাফ না করি, তবে আমার পরে কে ইনসাফ করবে? ‘উমার বলেন, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমাকে ছেড়ে দিন, আমি এই মুনাফিকের ঘাড় উড়িয়ে দেই। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তার সম্পদ্রায়ের মধ্যে একটি দলের উদ্ভব হবে, যারা কুরআন পড়বে, কিন্তু তা তাদের কন্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা এমনভাবে ধর্মচ্যুত হবে, যেমন ধনুক থেকে তীর শিকারের দিকে দ্রুত ছুটে যায়।❞ [ইবনে মাজাহ: ১৭২] বুখারির ৩৬১০ নম্বর হাদিস থেকে জানা যায় সেই মুনাফিক হলো বনু তামীম গোত্রের যার নাম জুলখোয়াইসিরাহ্। ইবনু ‘উমার (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহু) হতে বর্ণিত। প্রিয় নবিজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “হে আল্লাহ্! আমাদের শামে (সিরিয়া) ও ইয়ামনে বরকত দান করুন।” লোকেরা বলল, “আমাদের নজদেও।” নবি সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আল্লাহ্! আমাদের শামদেশে ও ইয়ামনে বরকত দান করুন। লোকেরা তখন বলল, “আমাদের নজদেও।” রাবী বলেন, “নবি সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন বললেনঃ সেখানে তো রয়েছে ভূমিকম্প ও ফিতনা-ফাসাদ আর শয়তানের শিং সেখান হতেই বের হবে (তার উত্থান ঘটবে)।”[সহিহ বুখারি: ১০৩৭] হানাফী ধর্মের লোকেদের কটু মন্তব্য - এবার আহলে হাদিস/ওয়াহাবি/সালাফিদের অন্যতম প্রধান বুযুর্গ মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব এর ব্যাপারে কিছু তথ্য শুনুন। তার পুরো নাম হলো মুহাম্মদ বিন ʿআব্দুল ওয়াহহাব বিন সুলাইমান বিন আলী বিন মুহাম্মদ বিন আহমাদ বিন রাশিদ তামীমী। তার জন্ম হয় ১৭০৩ সালে নজদে (বর্তমান সৌদি আরবের রিয়াদ)। তার গোত্রের নাম হলো বনু তামিম। এই মুহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব নজদী তার পূর্বপুরুষ মুনাফিক জুলখোয়াইসিরাহ্ এর যোগ্য উত্তরসূরী, শয়তানের শিং- অথচ সালাফী আহলে হাদীসদের বুজুর্গ ইমাম বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম........ অথচ এমন কথা বলে সালাফী আহলে হাদীস থেকে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে তথাকথিত মুসলিম মাজহাবী লোকেরা,আসলেই মূলত হাদীসের অপব্যাখ্যা করে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে এই মাযহাবীরা।। মহান আল্লাহ ﷻ আমাদের হেফাজত করুক মাযহাবীদের ষড়যন্ত্র থেকে। (আমিন)।।