У нас вы можете посмотреть бесплатно দোষী খুঁজে না পেলে গ্রাম শুদ্ধ সবার ফাঁসি? или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
একটা রায়ের পরে ২৬ হাজার মানুষের চাকরি চলে গেছে, শারীরিক কারণে ভলেন্টিয়ারি রিটায়ারমেন্ট নেওয়ার পরে প্রায় প্রতিদিন নিয়ম করে কবিতা ও সংবর্ধনা নিতে যাওয়া পিঁড়ে পাতা কবি কিম্বা চিট ফান্ডের টাকা তছরুপ করা সাংবাদিকের কি উল্লাস, এদিকে সারা দেশ বেচে দেওয়ার কাজ যাঁরা প্রকাশ্যেই করছেন, সেই দল দূর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে নেমে পড়েছে। আবার যাদের জামানাতে এই দূর্নীতি ঘটেছে, তাঁরা তাঁদের অবস্থান বোঝাতে গিয়ে ঠিক কী বলতে চাইছেন তাও বোঝা যাচ্ছে না, মানে খুব স্বাভাভবিকভাবেই তাঁরাও পড়েছেন ফাঁপরে। কিন্তু যেটা এক্কেবারে পরিস্কার তা হল এই ২৬ হাজারের মধ্যে সেই হাজার দুই/তিন/চার বা পাঁচ কালো ভেড়া, ব্ল্যাক শিপদের বাদ দিলে বাকিদের কান্না স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে। এক অসহায় কান্না, যেখানে দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয় তাদের চাকরি কেড়ে নেবার আদেশ দিয়েছে, সেখানে অসহায় অক্ষম কান্না ছাড়া আর কিছু তো শুনতে পাবার কথা নয়। একটা সোজা উপায় আছে, এই সরকারকে পদত্যাগ করতে বলা, এই শিক্ষা মন্ত্রীকে অবিলম্বে পদত্যাগ করতে বলা, খুব সোজা একটা দাবি, গঙ্গারামপুরে ধর্ষিতা খুন হওয়া মেয়েটির বিচারের দাবিতেও সরকারের পদত্যাগ চাওয়া যায়, বে আইনী বাজী কারখানাতে আগুন লাগলেও মূখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাওয়া যায়, সেক্ষেত্রে ২৬ হাজার মানুষের, শিক্ষকের, অশিক্ষক কর্মচারীর চাকরী চলে যাবার আদেশের পরে সেরকম একটা দাবী তোলাই যায়। আসুন না সেইখান থেকেই আমাদের আলোচনাটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাক। ধরুন ওনারা পদত্যাগ করলেন, তারপরে? ঐ ২৬ হাজারের চাকরির কী হবে? এই মূহুর্তে স্কুলে শিক্ষক অশিক্ষক কর্মচারীর চাহিদা কীভাবে মিটবে? ঐ ২৬ হাজারের মধ্যে আসলে দোষী কারা, আসলে কারা টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছে তাদেরকে কীভাবে চিহ্নিত করা যাবে? যাবে না তো? হ্যাঁ যাবে না। তাহলে পদত্যাগ করে কী হবে? সেই জায়গাতে তাঁরাই আসবেন যাঁরা সারা দেশটাকে লূঠমারের এক অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছেন তাঁদের আনা হবে? তাঁদের বকলমে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হবে? মাথায় রাখুন এই আমলে মোদি ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী আদানীর সম্পদ বেড়েছে ৯২৯%, তাঁকে এনে বসানো হবে? কারণ আর তো কেউ নেই সামনে। নাকি তাঁদের বসানো হবে যাঁদের একজন বিধায়ককেও মানুষ নির্বাচিতই করেন নি। কারা বসবেন? নাকি এক নৈরাজ্য চাই এই বাংলায়, যেটুকু হয়েছে সব ভোগে যাক, সব উল্টোপাল্টা করে দে মা লুটেপুটে খাই? এরকমটাও বলতেই পারেন, যা হবে দেখা যাবে এই সরকার বিদেয় হন। হ্যাঁ এরকমটাও বলতেই পারেন, নৈরাজ্যবাদ তো রাজনীতির এক অঙ্গ, বিশেষ করে সুবিধে ভোগী সেই সব মানুষজন যাঁদের সেই স্বচ্ছল অবস্থা আছে, নানান ফিকিরে রোজগার সরকারি চাকরি, সোজাপথেই ভালো রোজগার ইত্যাদি করার পরে কোনও দায়ই নেই, তাঁরা বলতেই পারেন, পরে কী হবে দেখা যাবে, আগে তো এনারা যাক।