বয়স ৩০ পেরোলে নারীর প্রজনন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায়। Bijoy TV скачать в хорошем качестве

বয়স ৩০ পেরোলে নারীর প্রজনন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায়। Bijoy TV

#নারীর_প্রজননক্ষমতা #Female_Fertility মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতায় অপরিবর্তনীয় হ্রাস দেখতে পাওয়া যায় ৩০-৩৫ বছরের পর থেকেই। যেখানে পুরুষদের মধ্যে উর্বরতা কমে অনেক দেরি করে সেখানে মহিলাদের অনেক কম বয়সেই প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায়। যদিও বিজ্ঞান অনেক চেষ্টা করছে যাতে মহিলাদের এই প্রজনন ক্ষমতাকে আরও বাড়ানো যায়, কিন্তু এটা নিশ্চিত যে ৩৫ বছরের পর থেকেই তাঁদের প্রজনন ক্ষমতা কমতে থাকে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরে প্রতিদিন প্রায় ৩০ কোটি শুক্রাণু তৈরি হয়। কিন্তু একটি মেয়েশিশু জন্মের সময়ে নির্দিষ্টসংখ্যক ডিম্বাণুগুলো নিয়ে জন্মে। একটি মেয়েশিশুর জন্মের সময় প্রথম দিকে ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু পরিমাণ থাকে ১০ থেকে ২০ লাখ। প্রতি মাসের মাসিক চক্রে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্ব হয়, এর সঙ্গে আরও কিছু ডিম্বাণু এই প্রক্রিয়ায় পরিপক্ব হওয়ার আগেই নষ্ট হয়ে যায়। তাই জন্মের পর নারীদের শরীরে নতুন কোনো ডিম্বাণু তৈরি হয় না। একজন যুবতী নারীর যত পরিমাণ ডিম্বাণু তৈরি হয় তার দুই তৃতীয়াংশ তৈরি হয় ৩০-৩৫ বছরে অন্যদিকে ৪৫ বছর হয়ে গেলে সেটা কমে দাঁড়ায় এক চতুর্থাংশ। শুধু তাই নয়, বয়স বাড়লে কেবল ডিম্বাণুর সংখ্যাই কমে না তাতে নানান ধরনের জটিলতা এবং অস্বাভাবিকতা দেখা যায়। যেমন বেশি বয়সে গর্ভধারণের কারণে উচ্চরক্তচাপ ও গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের মতো ঝুঁকি বাড়তে শুরু করে। ৪০ বছরের বেশি বয়স্কদের গর্ভপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে। যদিও সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্তটা একান্ত নারীর এবং তার সঙ্গীর। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়মতো সন্তান না নিলে পরবর্তী সময়ে অনেক জটিলতা দেখা দেয়। ৩০ বছর পেরিয়ে গেলে প্রজনন ক্ষমতা প্রায় ৫০ শতাংশ কমে যায়। ৩৫ বছর পর ডিম্বাণুর সংখ্যা কমে যায় অধিক মাত্রায়। তাই বিজ্ঞান যতই উন্নত হোক, যতই চেষ্টা করুক এটা একদম সত্য যে ৩০-৩৫ বছরের পর থেকে মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতা কমতে থাকে। সেটা চেষ্টা করে কয়েক বছর হয়তো বাড়ানো যায় কিন্তু সব সময় সফল হওয়া যায় এমনটা নয়। copyright © A BIJOY TV Production-2023 সঙ্গে থাকুন বিজয় টিভির Website: http://bijoy.tv/ Facebook:   / bijoytvlimited   Youtube:    / bijoytvofficial