У нас вы можете посмотреть бесплатно ১৯২৭ সালের কিংবদন্তি—বচনের ধাবা আজও কেন এত হিট? или скачать в максимальном доступном качестве, видео которое было загружено на ютуб. Для загрузки выберите вариант из формы ниже:
Если кнопки скачивания не
загрузились
НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если возникают проблемы со скачиванием видео, пожалуйста напишите в поддержку по адресу внизу
страницы.
Спасибо за использование сервиса ClipSaver.ru
ধাবা, এই নামটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কোনও হাইওয়ের পাশে টুনি দিয়ে সাজানো খাওয়ার ঠেক, যার সামনে খাটিয়া কিংবা কাঠের বেঞ্চ আর টেবিল পাতা। অর্ডার করার সঙ্গে সঙ্গে প্লেট ভর্তি গরম গরম ঘি মাখানো রুটি আর কসৌরি মেথির গন্ধে ভরপুর সুস্বাদু তরকা। ছোটবেলা থেকে ঢাবা বলতে হাইওয়ে ধরে গাড়ি করে বেড়াতে যাবার কত স্মৃতি এভাবেই মনে আসে। তবে আজকে যে ধাবার সফর আমরা করব সেটা তথাকথিত কোনও হাইওয়ে নয় বরং শহর কলকাতার অন্যতম ব্যস্ত রাস্তার পাশে অবস্থিত। বচনের ধাবা কলকাতার রন্ধন ইতিহাসের একটি অংশ। ১৯২৭ সালে বচন সিং এই ধাবা তৈরি করেন। কলকাতার বাঙালি বাবুদের মূলত দেশি পাঞ্জাবি খাবার খাওয়ানোই ছিল তাঁর লক্ষ্য। বচন সিং এর নাম অনুযায়ী এই ধাবার নাম হয় বচনস ধাবা। তবে কালের আবহে যার অপভ্রংশ হয়েছে বচ্চন ধাবা। কালীঘাটের ব্যস্ততম এলাকায় রাশবিহারী অ্যাভিনিউতে অবস্থিত, বচনের ধাবা ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ থেকে স্বাধীনতা পর্যন্ত শহরের যাত্রার সাক্ষী হয়ে আছে। এটি ৯৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে দুর্দান্ত সব খাবার দাবার পরিবেশন করে আসছে। বচন সিং, যিনি আগে কলকাতায় ট্যাক্সি চালাতেন, তিনি মেনুতে মাত্র দুটি খাবার - রুটি এবং তড়কা দিয়ে ধাবা শুরু করেছিলেন। আজ মেনুটি প্রসারিত হয়েছে, কিন্তু সিগনেচার রুটি-তড়কা কম্বোটি এখনও প্রিয়। পরিবারের চতুর্থ প্রজন্ম এখন রেস্তোরাঁটি পরিচালনা করে, ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রেখেছে। ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতা সত্ত্বেও, বচনের ধাবা তার আকর্ষণ ধরে রেখেছে, যারা কলকাতার মাটিতে খাঁটি পাঞ্জাবী তরকার স্বাদ নিতে চান তাদের জন্য এটি আদর্শ স্থান। তবে এর পাশাপাশি রয়েছে মোগলাই চাইনি জ বিভিন্ন প্রকার অন্যান্য খাবারও। আর দাম যথেষ্টই বাজেট ফ্রেন্ডলি। ডবল এগ তড়কা ₹১৮০ টাকা, দই তড়কা ১৭০ টাকা, ক্লাসিক চিকেন ভর্তা ₹২৯০ টাকা, মাটন কোরমা ₹৩৭০ টাকা, নিরামিষাশীদের জন্য পালক পনির ১৯০ টাকা, বচনের স্পেশাল ডাল মাখনি ২০০ টাকা, পনির টিক্কা বাটার মশলা ৩০০ টাকা, আলু দো পেঁয়াজা ১৮০ টাকা। সঙ্গে নরম তন্দুরি রুটি ২০ টাকা করে, রুমালি রুটি ২০ টাকা করে। এছাড়াও মিষ্টান্নপ্রেমীদের জন্য, কেসারিয়া ফিরনি ৭০ টাকা এবং ফালুদার সাথে কেসার পিস্তা কুলফি ৭০ টাকা দাম পরে। এগুলো অবশ্যই চেখে দেখার মত। প্রিয় দর্শকদের অনেক রেসপন্স আমরা পাচ্ছি। তার জন্য সত্যিই আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তেমনই এক প্রিয় দর্শকের সাজেশনে আমরা চলে গিয়েছিলাম বচন ধাবায়। আপনাদের এলাকাতেও আছে নাকি এমনই কোন খাবারের ঠেক? জানিয়ে দিন আমাদের কমেন্ট সেকশনে। কলকাতা টক ঝাল মিষ্টি অবশ্যই পৌঁছে যাবে সেখানে। আজ তবে আসি , ফিরে আসব আবার নতুন কোন ভিডিও নিয়ে। তবে আপনারা আমাদের ভিডিও লাইক শেয়ার করে চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না কিন্তু। ('KolkataTalkJhalMisti' is a popular Food Channel which captures lip-smacking places for delicious food. It is an unit of Campaigncalling Media) For Any Queries,Information & Suggestions please write us at [email protected]